নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন
নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে আমাদের জানার আগ্রহ দীর্ঘদিনের। আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে জেনে নিই।
আজকের এই আর্টিকেলটি নোকিয়া বাটন ফোনের দাম জানার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি নোকিয়া বাটন ফোনের বিভিন্ন মডেলের দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ
ভূমিকা| নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ
আজকেরে আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয় হলো নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ এই সম্পর্কে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশে সেরা বাটন মোবাইল এবং ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল সহ আরো যাবতীয় বিষয়ে একটা বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। এতগুলো বিষয়ে আপনি তখনই জানতে পারবেন যখন এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোপুরি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের আলোচনা শুরু করি।
বাংলাদেশে সেরা বাটন মোবাইল
আলোচনার শুরুতেই আমরা বাংলাদেশে সেরা বাটন মোবাইল সম্পর্কে জানব। আমাদের প্রত্যেকের কাছেই এখন কম বেশি স্মার্টফোন রয়েছে আবার অনেকের কাছে স্মার্টফোনের পাশাপাশি বিশেষ সুবিধার জন্য বাটন ফোন রয়েছে। বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল গুলোর মধ্যে নোকিয়া সবচেয়ে ভালো। বাংলাদেশের বিভিন্ন বাটন ফোন রয়েছে সব ফোন গুলো থেকে ফিচারসহ যাবতীয় বিষয়ে নোকিয়া এগিয়ে। বাটন নোকিয়া ফোনের কল কোয়ালিটি থেকে শুরু করে যাবতীয় ফিচার অনেক সুন্দর হয়ে থাকে।
যেটা বাংলাদেশ অন্যান্য বাটন ফোনগুলোতে হয় না। বাংলাদেশের এরকম আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা বাটন ফোন তৈরি করে তাদের মধ্যে ওয়ালটন ভেগা এবং উইনম্যাক্স অন্যতম। এই বাটন ফোনগুলো মোটামুটি ভালো সুবিধা দিয়ে থাকে এখানে যে বাটন ফোনগুলোর কথা উল্লেখ করলাম এই সবগুলোই মোটামুটি ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে তবে সবগুলো থেকে নোকিয়া একটু বেশি এগিয়ে। অন্যান্য ফোনগুলো তুলনায় নোকিয়ার বাটন ফোনগুলোর দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। কারণ বেশি সুবিধা নিতে গেলে একটু টাকা তো খরচ হবে তাই না? আশা করছি বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন।
১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল
আমরা অনেকেই ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল খুজি। উপরে যেই বাটন মোবাইল গুলোর কথা বলা হলো সেগুলো মোটামুটি ভালো দামের হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকের সামর্থ্য না থাকার জন্য ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে চাই। তাও কোন সমস্যা নেই আপনি এক হাজার টাকার মধ্যে বাটন মোবাইলও পেয়ে যাবেন। ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সিম্ফনি B2। বর্তমান বাজার অনুযায়ী এই ফোনটির কল সুবিধা এবং যাবতীয় ফিচার মোটামুটি ভালো রয়েছে। যেটা আপনি ১ হাজার টাকার মধ্যে সংগ্রহ করতে পারবেন একদম নতুন। আবার ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইলের তালিকায় আরেকটি ফোন রয়েছে সেটি হলো ওয়ালটন B05।
এই ফোনটিও আপনি ১০০০ টাকার মধ্যেই সংগ্রহ করতে পারবেন। এটাও মোটামুটি ভালো সুবিধার দিয়ে থাকে এবং ব্যাটারিতে চার্জের ক্ষেত্রে অনেকক্ষণ থাকে। আপনার বাজেট যদি 1000 টাকার মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই ফোনটি দেখতে পারেন। ১০০০ টাকার মধ্যে বাটন ফোন আরেকটি রয়েছে সেটি হলো ম্যাক্সিমাস M12। এই ফোনের দামও এক হাজার টাকার মধ্যেই রয়েছে। আপনি যদি এক হাজার টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে চান তাহলে এখানে যে মোবাইল গুলোর কথা বলা হলো এগুলো মোটামুটি ভালো হবে। এগুলো কিনতে পারেন।
নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ
নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে এবার আমরা জেনে নেব। নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ এটি হলো আজকে আমাদের আর্টিকেলে প্রধান আলোচ্য বিষয়। নোকিয়া বাটন ফোনের দাম অন্যান্য ফোনের তুলনায় একটু বেশি হয়ে থাকে। নোকিয়া বাটন ফোনের বিভিন্ন মডেল রয়েছে যে মডেলের উপর ভিত্তি করে এর দামের কম বেশি হয়ে থাকে। Nokia 3310 এই মডেলের ফোনটি অত্যন্ত ভালো একটি ফোন। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৪৫০০ টাকার মতো। বুঝতেই পারছেন একটি বাটন ফোনের দাম ৪৫০০ টাকা। যেটা অত্যন্ত দামী একটি প্রাইস। এই ফোনের যাবতীয় ফিচার অন্যান্য সকল ফোনে থেকে অত্যন্ত ভালো। তাই এই ফোনটির দাম অনেক বেশি। আবার Nokia 5310 এই মডেলটি আগের মডেলটি থেকে একটু দামি। এটার দাম প্রায় পাঁচ হাজার টাকার মত।
Nokia 5310 এই ফোনটিতে ১২০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং ৪জি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা করা রয়েছে। তাই বাটন হলেও এই ফোনটির দাম বেশি। আবার মজার ব্যাপার হলো এই ফোনটিতে দুই মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং ১৬ এমবি র্যাম এর ব্যবস্থাও করা হয়েছে। আবার যারা আর একটু কমের মধ্যে খুঁজছেন তাদের জন্য Nokia 105 মডেলটি অত্যন্ত ভালো হতে পারে। এটি আপনি ১৫০০ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন। আবার Nokia 106 রয়েছে যেটা বর্তমান বাজার অনুযায়ী প্রায় ২০০০ থেকে ২২০০ টাকার মধ্যেই হয়ে যাবে। এতক্ষণ নোকিয়া ফোনের বিভিন্ন মডেল এবং দাম সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করলাম। আশা করছি নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
শেষ কথা| নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদের নোকিয়া বাটন মোবাইলের দাম বাংলাদেশ এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনার অনেক উপকারে এসেছে এবং আপনি নোকিয়া বাটন ফোনের বিভিন্ন মডেলের দাম সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি এতটুকু বিষয়েও আপনার উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন। তাদেরও এ বিষয়টি জেনে রাখা প্রয়োজন। এরকম তথ্য নির্ভর আরো আর্টিকেল পেতে হলে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url