১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল - সেরা বাটন মোবাইল

১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কথা বলার জন্য প্রয়োজন হতে পারে। আরাম করে খুব সহজে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন। আজকের এই পোস্টে ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল নিয়ে আলোচনা করা হবে।

 
বাটন মোবাইল এর ফিচার দেখে আপনার ভালো লাগতে পারে যা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারেন। বাটন মোবাইল ফোনের সেরা সার্ভিস নিতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন। বাজেট যদি আপনার খুব অল্প হয়, তাহলেও আপনি খুব ভালো মানের বাটন মোবাইল কিনতে পারবেন।

পেইজ সূচিপত্র

বাটন ফোন দিয়ে কি কি করা যায়

বাটন ফোন দিয়ে অনেক ধরনের সুবিধা আপনি পেতে পারেন, যা অনেকটা স্মার্টফোনের মতই হতে পারে। যেই ধরনের বাটন ফোনগুলো একটু আপডেট সেই ধরনের বাটন ফোন গুলোতে আপনি খুব সহজেই গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। সেরা বাটন মোবাইলের প্রাইস কেমন হয়

এছাড়াও এই বাটন ফোনগুলোর যেই নিজস্ব অ্যাপ রয়েছে, সেখানে যেই পরিমাণে স্টোরেজ বিদ্যমান রয়েছে। সেখানে আপনি অনেক ধরনের ডকুমেন্টস রাখতে পারবেন। কল রেকর্ড করতে পারবেন এবং পাশাপাশি এফএম রেডিও অডিও কলের মাধ্যমে শুনতে পারবেন।


যেই সকল সেরা বাটন মোবাইল গুলোতে স্মার্টফোনে সুবিধা রয়েছে, সেইগুলোতে আপনি গুগলের সাহায্যে ইন্টারনেট সার্চ করতে পারবেন। ফোনের মধ্যেই বেশ কিছু গেম রয়েছে যেইগুলো অনায়াসে খেলতেও পারবেন। আপনার গুগল একাউন্টে সেভ করা বিভিন্ন নম্বর ট্রান্সফার করতে পারবেন।

১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনে কল ও টেক্সট দেওয়া নেওয়ার বাহিরে আপডেট বাটন ফোন গুলো থেকে এই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। এই ধরনের বাটন ফোনগুলো কেনার পর আপনি খুব ভালো ধরনের সুবিধা পেতে পারেন।

তাই স্মার্ট ফোন কেনার পাশাপাশি আপনার যদি ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল ফোন ব্যবহারের ইচ্ছা থাকে। তাহলে খুব শীঘ্রই আপনি বাটন ফোন কিনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলার সুবিধা নিতে পারেন। বর্তমান সময়ে এইরকম কম দামে বাটন ফোন যা আপনার জন্য খুবই সাশ্রয়ী।

১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল

আধুনিক প্রযুক্তিতে বাটন ফোন ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা যদিও অনেকটা কমে গিয়েছে। কিন্তু অনেকেই রয়েছে যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করার পাশাপাশি বাটন মোবাইল ব্যবহার করছেন। কিন্তু বাটন মোবাইল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেকেই কম দামে মোবাইল ফোন খুজে থাকেন।

আপনি চাইলে ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে পারেন। তার জন্য আপনাকে খুব ভালোভাবে দোকান থেকে পছন্দ করে বাটন মোবাইল যাচাই করে নিতে হবে। ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল এর মধ্যে রয়েছে ম্যাক্সিমাস, সিম্ফোনি, আইটেল।

ওয়ালটন, ওয়ালটন অলিভো এল ইত্যাদি আরোও অনেক ধরনের বাটন মোবাইল রয়েছে। ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল এর বিস্তারিত চলুন জেনে নিই।

১। ম্যাক্সিমাস এম টুয়েন্টিঃ
১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল এর মধ্যে ম্যাক্সিমাস একটি। ডিজাইন, ব্যাটারি, ডিসপ্লে ইত্যাদি সবকিছু পর্যালোচনা করে ফোনের দাম অনুযায়ী এটি খুবই ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। এই বাটন মোবাইলটি আপনি সাতশো পঞ্চাশ টাকা এর মধ্যে পেয়ে যাবেন।

এই ব্র্যান্ড ম্যাক্সিমাস হওয়ার কারণে ডিজিটাল ক্যামেরা রয়েছে এবং চারশো এমএএইচ এর ব্যাটারি রয়েছে। এই বাটন মোবাইলটিতে বিভিন্ন ধরনের কালার রয়েছে যার মধ্যে কালো, লাল, নীল বিদ্যমান।

২। ওয়ালটন অলিভো এলঃ
বাজেট ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন ফোন যারা কিনবেন, তারা এই ওয়ালটন অলিভো এল কিনতে পারেন। কারণ এই বাটন ফোনটি খুবই ভালো হবে। আপনার ব্যবহারের জন্য এটি আটশো টাকার মধ্যেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন।

ওয়ালটন ব্র্যান্ডের হওয়ার কারণে এর ব্যাটারি আঠারো শত এমএএইচ এর হয়ে থাকে। যার সিস্টেম ফিচার অনেকটা ফোনের মত হয়ে থাকে।

৩। সিম্ফোনি বি তিনঃ 
যারা কমের মধ্যে সেরা বাটন মোবাইল খুঁজে যাচ্ছেন, তাদের জন্য এই সিম্ফোনি বি তিন এর ব্যবহারের অনেক সুবিধা রয়েছে। এই ফোনটিতে কোন ধরনের ইন্টারনেট কানেকশন নেই। এই ফোনে ব্যাটারি পাওয়ারও মোটামুটি ভালো রয়েছে।

বাটন ফোনটির মূল্য প্রায় এগারো শত টাকা এর মত। এটি বিভিন্ন কালারের হতে পারে। লাল, কালো ইত্যাদি এর ব্যাটারি নয়শো পঞ্চাশ এমএএইচ হতে পারে।

৪। র‌্যাংগস জে দুইশো একঃ 
খুবই অল্প দামে কিনে র‌্যাংগস নামের এই বাটন ফোনটি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। কারণ এর দাম মাত্র পাঁচশো পঞ্চাশ টাকা। যাদের এই বাটন ফোনটি কেনার বাজেট রয়েছে।

অর্থাৎ ছয়শো টাকার মধ্যেই আপনি এই ফোনটি পেয়ে যাচ্ছেন। এই বাটন ফোনটিতে কোন ধরনের ক্যামেরা নেই এবং এর কালার অনেকটা কালো রঙের হয়ে থাকে।

৫। মাক্সিমাস এম একশো ছয় সিঃ 
১২০০ টাকা এর মধ্যে যাদের বাজেট রয়েছে, তারা এই ম্যাক্সিমাস এম একশো ছয় সি কিনতে পারেন। এই মডেলের ফোনটিতে আপনি খুব গোপনীয়তার লক সিস্টেম ব্যবহার করতে পারবেন।

ম্যাক্সিমাস বাটন ফোনটি সাতশো পঞ্চাশ টাকা হলেই আপনি বাজার থেকে কিনতে পারবেন। কারণ এই বাটন ফোনটি প্রায় চার থেকে পাঁচটি কালারের মধ্যে পাওয়া যায়।

বাটন মোবাইল এর দাম কত

বাজারে বিভিন্ন ধরনের সেরা বাটন মোবাইল রয়েছে। এর কোয়ালিটির উপর বিবেচনা করে বাটন মোবাইলের দাম হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে সহজেই কম দামে ম্যাক্সিমাস, সিম্ফোনি, আইটেল, ওয়ালটন অলিভো কিনতে পারবেন।

অথবা নোকিয়া, স্যামসাং, র‌্যাংগস জে দুইশো এক, ওয়ালটন অলিভো এল ফিফটি ওয়ান বাটন মোবাইল কিনতে পারেন। যা আপনার হাতের নাগালের দামের মধ্যেই রয়েছে। এছাড়াও এই সকল বাটন মোবাইল গুলোর ডিজাইন, ব্যাটারি এবং ডিসপ্লে সকল কিছু মিলিয়ে ফোনের দাম খুব ভালো পরিমাণে রাখা হয়েছে।


ম্যাক্সিমাস ব্র্যান্ডের এই বাটন মোবাইল গুলো ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার খুবই সাশ্রয়ী হতে পারে। যেহেতু প্রতিটি মোবাইলের দাম ১২০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। তাই আপনার বাজেটের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই বাটন ফোন গুলোতে কথা বলার সময় আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা চার্জিং ব্যাক আপ পেতে পারেন।

তাই আপনার সাশ্রয়ী দামের মধ্যে বাটন মোবাইল কিনে নিজের চাহিদা পূরণ করতে পারেন। বাটন ফোনের দাম জানার পাশাপাশি আপনাকে এটিও নিশ্চিত করতে হবে যে, মোবাইলের দোকান গুলোতে কোন বাটন মোবাইল এর অনেক বেশি প্রচলন রয়েছে।

কথা বলার জন্য কোন বাটন মোবাইল ভালো

বাজারে এখন কোন মোবাইলটি অনেক বেশি পরিমাণে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, সেটি যাচাই করে তারপর মোবাইল কিনতে যাবেন। কারণ বর্তমানে যেই ধরনের মোবাইল ফোনগুলো বেশি জনপ্রিয় সেই মোবাইল গুলো ব্যবহার করবেন।

যা আপডেট হওয়ার কারণে আপনি অনেক ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। কথা বলার জন্য কোন সেরা বাটন মোবাইল গুলো আপনার জন্য ভালো হতে পারে তার মধ্যে হলো -

১। ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে হলে আপনাকে কম দামে একটু বাজেট নির্ধারণ করতে হবে। এর মধ্যে আপনি সিম্ফোনি পেতে পারেন। যা খুবই কমের মধ্যে পাওয়া যায় এবং এর বিভিন্ন ধরনের মডেল রয়েছে।

২। কিছু ফোনে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার কোন ধরনের সুযোগ নেই। চার্জ যথেষ্ট পরিমাণে থাকায় আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলার জন্য এই বাটন মোবাইলটি ব্যবহার করতে পারেন।

৩। এছাড়াও এই সেরা বাটন মোবাইলটিতে ভালো মানের ব্যাটারি পাওয়ার কারণে মোটামুটি ভালো হতে পারে। ফোনের বিভিন্ন ধরনের স্পেসিফিকেশন রয়েছে যার মধ্যে এর ব্যাটারি নয়শো পঞ্চাশ এমএএইচ হতে পারে।

৪। আপনি চাইলে ওয়ালটন অলিভো কিনতে পারেন। এই বাটন ফোনটিতে রয়েছে বিশেষ ধরনের কিছু সুবিধা। অন্যান্য বাটন ফোনের তুলনায় এটি মোটামুটি ভালো বলা যায়।

৫। কারণ এই বাটন ফোনের রয়েছে রেকর্ডিং সিস্টেম, যার মধ্যে আপনি ওয়ারলেস এর মাধ্যমে এফএম রেডিও শুনতে পারেন। এছাড়াও এই ফোনে এক্সটার্নাল মাইক্রো এসডি মেমরি সাপোর্ট রয়েছে এবং লি আয়ন যুক্ত টাইপের ব্যাটারি বিদ্যমান।

৬। যার ফলে ফোনটিতে আপনার ডিজিটাল এক ধরনের ক্যামেরাও যুক্ত রয়েছে। মোটামুটি ভাবে ব্যবহার করে আপনি খুব ভালো মানের সুবিধা পেতে পারেন।

৭। আপনার যদি অনেক দীর্ঘ সময় ধরে কথা বলার অভ্যাস থাকে, তাহলে ফোনটি নিতে পারেন। ম্যাক্সিমাস নামের আরেক ধরনের বাটন ফোন রয়েছে যা আপনি খুব অল্প বাজেটের মধ্যেই পেয়ে যেতে পারেন।

৮। ফোনটি বাজার থেকে খুব যাচাই করে কিনতে হবে। কারণ এই বাটন ফোনে প্রায় চার থেকে পাঁচ কালারের পাওয়া যায়। এর মধ্যে আপনি একই ডিজিটাল ক্যামেরা পাবেন এবং আটশো এমএএইচ ব্যাটারি পাবেন।

৯। ম্যাক্সিমাস এর বিভিন্ন কালার রয়েছে যার মধ্যে মরিচ কালো, ডেনিম নীল, কালো এবং ফেয়ারি কালো বিদ্যমান। এই সকল বাটন ফোনগুলো ছাড়াও নোকিয়া, স্যামসাং, র‌্যাংগস রয়েছে যা আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী কিনে ভালো মানের সুবিধা পেতে পারেন।

বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল

বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল গুলোর মধ্যে অনেক ধরনের বাটন মোবাইল রয়েছে, যা ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল পাওয়া যায়। তাই স্বল্প বাজেটের বাটন মোবাইল কিনতে হলে আপনাকে এই বিষয়ে খুব ভালোভাবে জানতে হবে। নোকিয়া, স্যামসাং, সিম্ফোনি, ওয়ালটন অলিভো, আইটেল আইটি, আইটেল ম্যাজিক বিদ্যমান রয়েছে।

বাটন মোবাইল এর মধ্য থেকে আপনি বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল গুলোকে বেছে নিতে পারেন। নোকিয়া বাটন ফোন এর মধ্যে রয়েছে একাধিক সিম ব্যবহার করার সুবিধা, যার মাধ্যমে আপনি বারশো মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাটারি পাবেন। ফোনের সাথে আপনি সংযুক্ত করে এফএম রেডিও শুনতে পারবেন।


এর ডিসপ্লে সাইজ ডিজাইন খুবই উন্নত ক্যাটাগরির। এই ধরনের বাটন ফোনে কোন ধরনের ফ্রন্ট ক্যামেরা নেই। কিন্তু এর মধ্যে ফ্ল্যাশ লাইট, লাউড স্পিকার, ডেডিকেটেড মাইক্রো এসডি, স্লট ফ্ল্যাশ সহ বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাবেন। এর পাশাপাশি যেই ওয়ালটন অলিভো রয়েছে যা কিউকিউ ভিজিএ মানের হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে এই ওয়ালটন অলিভো ফোনের বিভিন্ন কালার রয়েছে যার মধ্যে নীল, কালো রংয়ের ভেরিয়েন্ট পাওয়া যায়। এখানেও একাধিক সিম ব্যবহার করার সুবিধা রয়েছে। তাই বাংলাদেশের সেরা বাটন মোবাইল গুলো এর মধ্য থেকে যেকোন একটি সিলেক্ট করে আপনি খুব স্বাচ্ছন্দ্যভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

বাটন মোবাইল কেন ব্যবহার করবেন

যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করার পাশাপাশি একটি সেরা বাটন মোবাইল ব্যবহার করতে চাচ্ছেন। তারা ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে পারেন যেমন,
  • বাটন মোবাইলের বিভিন্ন ধরনের মডেল রয়েছে।
  • এটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি অনেক ধরনের সুবিধা পেতে পারেন।
  • বাটন মোবাইল থেকে আপনি একাধিক সিম ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন।
  • এর মধ্যে রয়েছে অতি উচ্চমানের ক্ষমতা সম্পন্ন রিমুভেবল ব্যাটারি।
  • যদি আপনি বাটন ফোন ব্যবহার করেন, তাহলে এর মধ্যে নোকিয়া, স্যামসাং, সিম্ফোনি, ওয়ালটন কোম্পানির মোবাইল ব্যবহার করতে পারেন।
  • এই বাটন মোবাইল ফোন গুলোতে ডুয়েল স্পিকার সহ ওয়ারলেস রয়েছে।
  • যার মাধ্যমে আপনি এফএম রেডিও শুনার সুবিধা নিতে পারেন।
  • পর্যাপ্ত স্টোরেজ থাকায় বাটন ফোন গুলো ব্যবহার করতে আপনার কোন ধরনের সমস্যা হয় না।

শেষকথা

আশা করছি খুব সহজেই এখন আপনি ১২০০ টাকার মধ্যে বাটন মোবাইল কিনতে পারবেন। অল্প দামের মোবাইল এর দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যদি বিস্তারিত জেনে ভালো লেগে থাকে, তাহলে পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে পাশেই থাকুন। ২৫২৭৫

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url