সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায়

সাইবার অপরাধ থেকে বাঁচতে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো অবশ্যই জানতে হবে। ক্রমবর্ধমান সাইবার অপরাধ বৃদ্ধির কারণে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো জানা থাকলে অপরাধীর হাত থেকে বাঁচা সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো কি কি।

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায়

অনলাইন ব্যবহারের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচেতনতা এবং ব্যবহারের পদ্ধতি জানা না থাকলে আপনি খুব সহজেই সাইবার অপরাধীদের শিকার হতে পারেন। তাই সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে বাঁচতে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো জেনে রাখুন।

সূচিপত্রঃ- সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায়

ভুমিকাঃ

বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। এই ধরনের অপরাধ গুলোই মূলত সাইবার অপরাধ নামে পরিচিত। যে কোন কিছুর প্রয়োজনে মানুষ এখন অনলাইন ভিত্তিক হয়ে গিয়েছে। অনলাইনের ব্যবহার বৃদ্ধির পাশাপাশি সাইবার অপরাধী এবং অপরাধের সংখ্যাও ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাইবার অপরাধীরা বিভিন্নভাবে মানুষদেরকে শিকার বানিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্থ আদায় কিংবা তাদের গোপন তথ্য পার্সোনাল ছবি ইত্যাদি ইন্টারনেটে প্রকাশ করার হুমকি দিয়ে থাকে। 

সাইবার অপরাধ কিঃ

সাইবার অপরাধ হলো কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ভিত্তিক অপরাধ। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষদেরকে হয়রানি করা বা তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায় করা কিংবা তাদের তথ্য চুরি করা, তথ্যের পরিবর্তন করা সবগুলো সাইবার অপরাধের মধ্যে পড়ে।


সাইবার অপরাধ গুলোর মধ্যে হ্যাকিং, অনলাইন জালিয়াতি, মালওয়ের ছড়ানো, সাইবার বুলিং এবং অনলাইনে মিথ্যা তথ্য প্রচার অথবা প্রতারণা ইত্যাদি।

বর্তমানে লক্ষণীয় সাইবার অপরাধঃ

(১) ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য প্রচার করে প্রতারণা করা।
(২) বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের পরিচয় গোপন করে একাউন্ট খুলে নোংরামি করাও সাইবার অপরাধ।
(৩) ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি করাও সাইবার অপরাধের শামিল।
(৪) ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে পর্নোগ্রাফি দেখা বা ডাউনলোড করা কিংবা বিক্রি করাও সাইবার অপরাধ।
(৫) ইন্টারনেটে কারও ব্যক্তিগত তথ্য কিংবা ছবি অথবা ভিডিও আপলোড করে প্রচার করাও সাইবার অপরাধ।
(৬) বর্তমানে অন্যতম লক্ষণীয় সাইবার অপরাধ হলো অনলাইনে জুয়াখেলা।
(৭) ইন্টারনেট ব্যবহার করে পণ্যের কম্পিউটারে ভাইরাস বা ক্ষতিকারক সফটওয়্যার ঢুকিয়ে প্রোগ্রাম নষ্ট করা।
(৮) তথ্য চুরি করা কিংবা গোপন তথ্য ফাঁস করে দেয়া সাইবার অপরাধ।
(৯) কাউকে অর্থের প্রলোভন কিংবা অন্য কিছুর প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা করা।
(১০) মানুষকে মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করে বিভ্রান্ত করা।
(১১) অনলাইনে ধর্মীয় উস্কানি মূলক বক্তব্য কিংবা লেখনি প্রকাশ করে দাঙ্গা ফাসাদ সৃষ্টির চেষ্টা করা।
(১২) যেকোনো ধরনের হ্যাকিং সাইবার অপরাধ গুলোর মধ্যে অন্যতম।
(১৩) সফটওয়্যার কিংবা বইয়ের পাইরেসি করাও সাইবার অপরাধ।

সাইবার অপরাধের কারণঃ

কারণ ছাড়া কোন কিছুই ঘটে না। বর্তমানে সাইবার অপরাধ বৃদ্ধির অনেক কারণ রয়েছে। একথা বলা বাহুল্য যে ইন্টারনেট মানুষের জীবনে আশীর্বাদ হিসেবে এসেছে। কিন্তু আশীর্বাদের পাশাপাশি সাইবার অপরাধের সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো জানা থাকলে আমরা সাইবার অপরাধীর হাত থেকে বাঁচতে সক্ষম হব।

কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির বিস্তার লাভঃ

বর্তমানে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত বিস্তার লাভের ফলে সমাজ ব্যবস্থায় এর ভালো এবং খারাপ উভয় প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। সাইবার অপরাধের অন্যতম কারণ হলো কম্পিউটার এবং তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত বিস্তার লাভ।

অপরাধীর প্রযুক্তির বিষয়ে দক্ষতাঃ

অধিকাংশই অনলাইন ব্যবহারকারী অনলাইন ব্যবহারের ক্ষেত্রে দক্ষ নয়। অন্যদিকে সাইবার অপরাধীরা এক্ষেত্রে অনেক দক্ষ এবং পারদর্শী। তাদের দক্ষতা এবং পারদর্শিতা ভালো কাজে না লাগিয়ে বর্তমানে অপরাধমূলক কাজে ব্যয় করছে।

আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে জটিলতাঃ

দুনিয়াতে অপরাধী থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই অপরাধী গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী। বর্তমানে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জটিলতার ফলে সাইবার অপরাধের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং প্রক্রিয়া বিলম্বিত হওয়ার কারণে সাইবার অপরাধীরা আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে।

গতানুগতিক পদ্ধতিতে অপরাধের সুযোগ কমঃ

গতানুগতিক পদ্ধতিতে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সুযোগ এবং ক্ষেত্র কম থাকার কারণে অপরাধীরা ধীরে ধীরে সাইবার অপরাধের দিকের অগ্রসর হচ্ছে। কারণ ইন্টারনেটে অপরাধীরা তাদের নিজস্ব পরিচয় খুব সহজে গোপন রাখতে পারে। এক্ষেত্রে অপরাধীদের ধরা পড়ার ঝুঁকিও কম থাকে। এই সুযোগটাই মূলত অপরাধীরা কাজে লাগিয়ে থাকে।

অপরাধের নতুন কৌশল উদ্ভাবনঃ

সত্যি কথা বলতে অপরাধীরা প্রশাসনের চাইতে একধাপ এগিয়ে। সাধারণত অপরাধীরা কোন একটা অপরাধ করার ফলে প্রশাসন বা কর্তৃপক্ষ তাদের অপরাধ সংগঠনের প্রক্রিয়া জানতে পারে। বর্তমানে অপরাধীরা তাদের অপরাধ সংগঠিত করার জন্য নতুন নতুন কৌশল উদ্ভাবন করছে।

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায়ঃ

(১) হ্যাকাররা সাধারণত মেইলে স্পাম মেইল পাঠিয়ে থাকে। আপনি যদি এই লিংকে ক্লিক করেন তাহলে আপনার ডিভাইসে গোপন সফটওয়্যার ইনস্টল হতে পারে কিংবা আপনাকে অন্য একটি ম্যালাসিয়াস ওয়েবসাইটে নিয়ে যেতে পারে।


এর মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে। অপরিচিত কোন অ্যাড্রেস থেকে ইমেইল আসলে সেই ইমেইল ওপেন না করাই উত্তম। যদিও বা করতে চান তাহলে লিঙ্কটি কপি করে নতুন একটি ট্যাব ওপেন করে সেখানে চেক করতে পারেন। অপরিচিত মেইলের অ্যাটাচমেন্ট বা সংযুক্তি কখনোই ওপেন করবেন না। এতে আপনার তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে।

(২) আপনার প্রয়োজনীয় পাসওয়ার্ড গুলো শক্তিশালী করুন। এক্ষেত্রে নিজের জন্ম তারিখ, সাল, বছর কিংবা আপনার কোন পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন বা রোল নাম্বার এগুলো ব্যবহার করবেন না। পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে আপনি গাণিতিক ভিজিটের পাশাপাশি স্পেশাল ক্যারেক্টার এবং অন্যান্য সাইন ব্যবহার করুন। এবং পাসওয়ার্ডে অবশ্যই আপার কেস এবং লোয়ার কেস ব্যবহার করুন। একই পাসওয়ার্ড একাধিক ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

(৩) আপনার যেকোনো ধরনের পাসওয়ার্ড যেমন ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক, সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা কোন ওয়েবসাইট কাউকে বলবেন না। এ ধরনের কোন ফোন বা ইমেইল আসলে তাদেরকেও আপনার পাসওয়ার্ড সরবরাহ করবেন না। কারণ এ সকল প্রতিষ্ঠান থেকে কখনোই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য জানতে চাওয়া হয় না বিশেষ করে পাসওয়ার্ড কিংবা আপনার অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন।

(৪) সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এর জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসকে আপটুডেট রাখতে হবে। আপনার ডিভাইসের এবং তথ্যের নিরাপত্তার জন্য ডিভাইসের সফটওয়্যার গুলো এবং অপারেটিং সিস্টেম নিয়মিত আপডেট করুন। প্রয়োজনে আপনার প্রতিটি অ্যাকাউন্টে ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অন করুন। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অন করার ফলে আপনার একাউন্টে লগইনের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত তথ্যের প্রয়োজন হয় যে তথ্য শুধুমাত্র আপনার কাছেই থাকে।


(৫) অপরাধীরা আপনার ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড জানলেও ঐ তথ্য ব্যতীত অ্যাকাউন্টে প্রবেশ অসম্ভব। আপনি নিজেই আপনার একাউন্টে প্রবেশ করছেন নাকি অন্য কেউ আপনার ভান করে একাউন্টে প্রবেশ করছে এইটা যাচাই করার জন্য টু স্টেপ ভেরিফিকেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ।

(৬) ব্যাংক হিসাব এবং ক্রেডিট কার্ড এর জন্য টেক্সট অথবা ইমেইল এলার্ট একটিভ করার ব্যবস্থা করুন। এক্ষেত্রে কেউ যদি আপনার একাউন্ট হ্যাক করে অর্থ চুরি করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে।

(৭) সোশ্যাল মিডিয়ার মেসেজ, টেক্সট এবং অপরিচিত মেইল থেকে সতর্ক থাকুন।

(৮) আপনার ডিভাইসে ক্ষতিকারক সফটওয়্যার বা ম্যালওয়্যার এর প্রবেশ বন্ধ করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস বা এন্টিমেলওয়ার সফটওয়্যার ইনস্টল করুন। উইন্ডোজ এর ক্ষেত্রে বিট ডিফেন্ডার অন করতে পারেন।

(৯) যে বিষয়টি আপনার পরিচিত নয় সে সকল অপরিচিত লিংক কিংবা অজানা উৎস থেকে ফাইল ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন।

(১০) অতিরিক্ত সুরক্ষার জন্য আপনি প্রয়োজনে ভিপিএন (VPN) ব্যবহার করতে পারেন।

(১১) পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এর ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করুন। পাবলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করলে ব্যাংকের হিসাব বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য ফাইলগুলো এক্সেস থেকে বিরত থাকুন।

(১২) প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোর অবশ্যই ব্যাকআপ রাখুন।

(১৩) সোশ্যাল মিডিয়া চালানোর ক্ষেত্রে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার্থে প্রাইভেসি অপশন অন করে রাখুন।

(১৪) পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইটগুলো এড়িয়ে চলুন। প্রয়োজনে অবশ্যই ভিপিএন ব্যবহার করুন। এই সকল ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক ভাইরাস থাকে যেগুলো আপনার ডিভাইসে ইন্সটল হলে ডিভাইস থেকে গুরুত্বপূর্ণ পাসওয়ার্ড যেমন ব্যাংক একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড এবং অন্যান্য সংবেদনশীল তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যেতে পারে। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় কিংবা ধর্মীয় দিক থেকে পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটগুলো ভিজিট না করাই সর্বোত্তম।

(১৫) আপনার একান্তই পার্সোনাল নাম্বার সোসিয়াল মিডিয়া, অজানা ওয়েবসাইট কিংবা সন্দেহজনক ওয়েবসাইট গুলোতে শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন।

(১৬) বর্তমানে স্মার্টফোনগুলোতে যতগুলো অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার রয়েছে সে সকল সফটওয়্যার ব্যবহার আমরা অনেকেই জানিনা বা আমাদের প্রয়োজনই হয় না। সে ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন গুলো ডিলিট করে ফেলুন।

(১৭) আপনি যদি আপনার স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ প্রয়োজনে বিক্রি করতে চান সেক্ষেত্রে বিক্রির পূর্বে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ফাইল গুলোর ব্যাকআপ নিয়ে রাখুন এবং ডিভাইস গুলোকে ফরম্যাট করে দিন। 

(১৮) সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলোর মধ্যে সর্বপ্রথমে প্রয়োজন সচেতনতা।

(১৯) অপরিচিত কাউকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন। অপরিচিত কাউকে ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া উচিত নয়। আপনি যাকে তথ্য দেবেন তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন। আপনি যাকে তথ্য দিচ্ছেন সে কে তাকে তথ্য দেওয়ার ফলে আপনার প্রয়োজন কতটুকু সবকিছু বিষয়ে মাথায় রেখে কাজ করুন।

(২০) বর্তমানে ফেসবুকে সবচাইতে বেশি সাইবার অপরাধ হয়ে থাকে। তুলনামূলক অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার চাইতে ফেসবুকের ব্যবহারকারী অনেক বেশি। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় হিসেবে ফেসবুকের গুরুত্বপূর্ণ অপশন গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে।


তাই ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বর্তমানে ফেসবুকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু অপশন রয়েছে। সেগুলো থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন মত আপনার তথ্যগুলো পাবলিক রাখতে পারেন। আবার আপনি যে তথ্যগুলো শেয়ার করতে চাচ্ছেন না সেগুলো হাইড করে রাখতে পারেন। তাই ফেসবুক থেকে আপনার তথ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ছবি হ্যাক হয়ে যাওয়ার পূর্বেই সর্তকতা গ্রহণ করুন। 

উপসংহারঃ

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম। আশা করি আজকের এই পোস্টটি পড়ার পরে আপনারা সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সতর্ক হবেন। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো ভালোভাবে বুঝে নিজের সমস্ত তথ্য সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। আজকের এই পোস্টটি আপনাদের উপকারে আসলে অবশ্যই বন্ধুবান্ধব এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url