মাউস কী রকম ডিভাইস - মাউস কী ধরনের ডিভাইস
পোস্ট সূচিপত্রঃ মাউস কী রকম ডিভাইস - মাউস কী ধরনের ডিভাইস
- ভূমিকা
- মাউস কি আউটপুট ডিভাইস
- মাউস এর বর্ণনা
- মাউস কী রকম ডিভাইস
- মাউসের কয়টি বাটন থাকে
- মাউস কী ধরনের ডিভাইস
- মাউসের বিভিন্ন অংশের নাম
- শেষ কথা
ভূমিকা | মাউস কী রকম ডিভাইস - মাউস কী ধরনের ডিভাইস
আপনারা যদি মাউস কী রকম ডিভাইস বা মাউস কী ধরনের ডিভাইস এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাদের আমাদের আর্টিকেলটি আগে ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনারা মাউস কী রকম ডিভাইস এবং মাউস এর বর্ণনা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবে। আপনারা আমাদের আর্টিকেল থেকে মাউথ এর বাহ্যিক তথ্য এছাড়াও নানান তথ্য জানতে পারবেন। যা হয়তো আপনার আগে কোথাও শুনে এবং আপনাদের জানার বাহিরে।
আরো পড়ুনঃ কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ
আপনারা যদি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই সেগুলো সহজভাবে চালানোর জন্য মাউস ইউজ করে থাকেন। সেজন্য আপনাদের মাউস এর সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে রাখা আপনাদের জন্যই সুবিধা জনক। যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন দেরি না করে মাউস কী ধরনের ডিভাইস সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই।
মাউস কি আউটপুট ডিভাইস
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদের কম্পিউটার এবং মাউস কি ধরনের যন্ত্র এবং এদের সম্পর্কে আমাদের সকল জ্ঞান থাকা আবশ্যক। কম্পিউটার পরিচালনা করার জন্য আমরা মাউস ব্যবহার করে থাকি। এজন্য আমাদেরকে মাউস সম্পর্কে তার সকল তথ্য জানা উচিত। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে মাউস কি ধরনের ডিভাইস ইনপুট নাকি আউটপুট ডিভাইস চলুন তা আমরা জেনে নেই।
ইনপুট ডিভাইস গুলো হচ্ছে,
- কিবোর্ড
- স্ক্যানার
- মাউস
- জয়স্টিক
আর আউটপুট ডিভাইস গুলো হচ্ছে,
- প্রজেক্টর
- প্রিন্টার
- মনিটর
- স্পিকার
আরো পড়ুনঃ অভ্র কিবোর্ড বাংলা লেখার ১০টি নতুন নিয়ম দেখুন
আপনারা এতক্ষণে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে মাউস আউটপুট ডিভাইস নয় এটি হচ্ছে ইনপুট ডিভাইস।
মাউস এর বর্ণনা | মাউস কী রকম ডিভাইস - মাউস কী ধরনের ডিভাইস
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তাদেরকে কম্পিউটার পরিচালনা করার জন্য মাউস ব্যবহার করতে হয়। কম্পিউটারের সকল কাজ সহজভাবে পরিচালনা করার জন্য মানুষ ব্যবহার করে থাকি। এই মানুষটি সর্বপ্রথম ডুগ এঙ্গেলবার্ট ১৯৪৮ সালে মাউস আবিষ্কার করেন। এবং আপনারা হয়তো অনেকে জানেন না যে মানুষ এর নামকরণ কিভাবে দেওয়া হয়েছিল। মাউস তৈরি করার পরে মানুষকে দেখতে প্রায় ইঁদুরের মতো লাগতো সেজন্য তার নাম মাউস দেওয়া হয়। মাউস এর বর্ণনা হচ্ছে,
মাউস হচ্ছে কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। মাউসের সাহায্যে কম্পিউটারের পয়েন্ট করে ইনপুট দেওয়া হয়। তাই মাউসকে কেউ কেউ পয়েন্টার ডিভাইস হিসেবেও জানত। মানুষের সাথে একটি তার যুক্ত থাকে তারের মাথায় একটি ইউএসবি পোর্ট লাগানো থাকে সেটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করে দিলেই কম্পিউটার এবং মাউস একত্রিত হয়ে কানেক্ট হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ ১৫+ লেপটপ এর দাম 2023 বাংলাদেশ | laptop price in bangladesh
মাউসে রয়েছে দুইটি সুইচ এবং একটি গোল আকৃতি চাকা সেটা দুই সুইচের মাঝখানে থাকে যেটা দ্বারা আমরা কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের পেজ সমূহকে উপরে এবং নিচে স্ক্রল করতে পারি।
মাউস কী রকম ডিভাইস
আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা কেউ কেউ জানিনা যে মাউস কী রকম ডিভাইস। আর আমরা যদি সেগুলো ব্যবহার করে থাকি তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে এগুলো সম্পর্কে সকল ধারণা। এজন্য আজ আমরা আপনাদের সুবিধার্থে মাউস এর সকল তথ্য আলোচনা করতে চলেছি। আর আপনারা যদি জানতে চান মাউস কী রকম ডিভাইস তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
আরো পড়ুনঃ ল্যাপটপ পরিচর্যা করার নিয়ম
মাউস হচ্ছে ইনপুট ডিভাইস। ১৯৮০ এর দশকে মেকিন্টস এখন কম্পিউটার সিরিজের প্রথম এটি প্রকাশিত করে এটা দেখতে ইঁদুরের মত ছিল বলে এর নামকরণ করা হয় মাউস এটা কোন আউটপুট ডিভাইস নয় এটি হচ্ছে ইনপুট ডিভাইস।
মাউসের প্রথম কাজ হচ্ছে কম্পিউটারের মনিটরের স্ক্রিনের কার্সর গতিবিধিকে নিয়ন্ত্রণ করে। একসঙ্গে অনেকগুলো ফোল্ডার এবং ফাইল সিলেট করার জন্য মাউস তৈরি করা হয়। এছাড়াও ব্যবহৃত ফাইল এর পেজগুলো উপরে এবং নিচে নামানোর জন্য মাউস ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ছবিকে চেপে ধরে কপি কার্ট করা যায় মাউসের মাধ্যমে।
মাউসের কয়টি বাটন থাকে
সাধারণত মানুষের তিনটি বাটন রয়েছে একটি হচ্ছে বাম পাশের বাটন একটি গোল চাকার বাটন এবং অপরটি ডান পাশের বাটন। দিয়ে সর্বমোট হচ্ছে তিনটি বাটন।
মাউস কী ধরনের ডিভাইস
মাউস হচ্ছে ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে বেশিরভাগ গ্রাফিক্স ডিজাইনার এবং ইন্টারফেস অপারেটিং রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য অনেক রকমের অপারেটিং সিস্টেম মনিটরে অনেক ধরনের ছোট ছোট আইকন এবং মেনু দেখা দেয়। আর তখন এই আইকনের ওপর মাছ দিয়ে ক্লিক করলে সে আইকনটির পেজ খুলে যায় এবং কম্পিউটার সেই কাজটি করে কোন আইকনের যাওয়া জন্য যে একটি পয়েন্ট তার তীর চিহ্নের মত ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে মাউস।
আরো পড়ুনঃ ধুলোবালি কি ল্যাপটপের ক্ষতি সাধন করে
মাউসকে আপনি কোন সমতল জায়গায় দেখে নড়াচড়া করালে সেই তীর চিহ্নটি নড়াচড়া করে। কার্সর সরানো ছাড়াও অনেক কাজ করা যায় মাউস দ্বারা। মাউস দ্বারা কম্পিউটারের অনেক কাজ করা যায়। সাধারণত মাউসের দুটি থেকে তিনটি বাটন রয়েছে এবং একটি গোল আকৃতির চাকা রয়েছে। মাউস সাধারণত ৫ প্রকার হয়ে থাকে। যা আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন।
মাউসের বিভিন্ন অংশের নাম
আমরা যারা মাউস ব্যবহার করে থাকি তাদেরকে অবশ্যই মাউন সম্পর্কে এবং মানুষের বিভিন্ন অংশের সকল নাম সম্পর্কে জানা অবশ্য উচিত। কেননা আপনি যদি মানুষের বিভিন্ন অংশের নাম না জানেন তাহলে আপনি সেগুলোর কাজ সম্পর্কে জানতে ভালোভাবে পারবেন না এবং তার ওপরে আপনি কোনভাবেই একটি ভালো দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন না যা হয়তো আপনার ক্যারিয়ারের জন্য খুবই খারাপ হবে। এজন্য আমাদের সব বিষয়ে জ্ঞান থাকা দরকার যদি আমরা আমাদের জীবনটাকে সফলতায় নিয়ে যেতে চাই। তাহলে চলুন মানুষের বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন নাম গুলো জেনে নেই।
আরো পড়ুনঃ সঠিক উপায়ে ল্যাপটপ পরিষ্কার করার নিয়ম
আমরা সকলে জানি যে মাউস কি, মানুষ হচ্ছে কম্পিউটারকে পরিচালনা করার জন্য একটি হার্ডওয়ার। যাকে আমরা ইনপুট ডিভাইস হিসেবে চিনি। সাধারণত কোন মাউসে দুইটি বাটন এবং কোন মানুষের তিনটি বাটন এবং একটি গোল আকৃতির চাকা রয়েছে। এগুলোর নাম হচ্ছে বাম পাশের বাটন এর নাম হচ্ছে বাম বাটন এবং ডান পাশের বাটন নাম হচ্ছে ডান বাটন। যাকে লেফট বাটন এবং রাইট বাটন হিসেবে সবাই চেনে।
এবং যে মানুষের রয়েছে তিনটি বাটন তার ভেতরে ছোট একটি হয়েছে যেটাকে ডাবল রাইট বাটন বলা হয়ে থাকে। এবং গোল আকৃতির টাকাকে স্ক্রল বাটন বলা হয়।
শেষ কথা | মাউস কী রকম ডিভাইস - মাউস কী ধরনের ডিভাইস
প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা অবশ্যই মাউস কী রকম ডিভাইস এবং মাউস কী ধরনের ডিভাইস সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এছাড়াও মাউসের সকল কাজ এবং মাউস এর বর্ণনা সম্পর্কে আপনারা ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। যা আপনাদের পরবর্তীতে অনেক কাজে লাগবে। এছাড়াও যদি আপনাদের মাউস কী রকম ডিভাইস ও মাউস কী ধরনের ডিভাইস এই সম্পর্কে বুঝতে কোন সমস্যা হয় এছাড়াও এ সম্পর্কে যদি আরো কোন তথ্য জানা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন।
আরো পড়ুনঃ কিয়ামতের আলামত এবং লক্ষণ – এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানুন
তাহলে আমি চেষ্টা করব খুব শীঘ্রই আপনার সমস্যার সমাধান করে দেওয়া। কথা আর না বাড়িয়ে এখানে শেষ করছি ততক্ষণ ভালো থাকবেন দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে। এবং আমাদের জন্য দোয়া করবেন যাতে আমরা আমাদের মূল লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি এবং আপনাদের জন্য নিত্য নতুন মানসম্মত কনটেন্ট নিয়ে হাজির হতে পারি।@26224
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url