বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট - ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের লেনদেন সুবিধা
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট কি
দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত টাকা লেনদেনের জন্য বিকাশ রাতারাতি বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে লেনদেনের জন্য বিকাশে তেমন একটা সুযোগ সুবিধা ছিল না। তাই ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করেই বিকাশ নিয়ে এসেছে বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট। মূলত বিভিন্ন ধরনের অনলাইন ভিত্তিক উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং ভাসমান উদ্যোক্তাদের জন্য এই অ্যাকাউন্টের ব্যবস্থা করেছে বিকাশ।
যাতে উদ্যোক্তারা গ্রাহকদের নিকট সেবা পৌঁছে দিয়ে সাথে সাথে গ্রাহকের নিকট থেকে খুব কম সময়ে পেমেন্ট নিতে পারে। এতে করে বিক্রেতা এবং গ্রাহকের মধ্যে লেনদেনের ক্ষেত্রে এক ধরনের সুযোগ-সুবিধা তৈরি হয়েছে। টাকা লেনদেনে খুব একটা সময়ও ব্যয় করতে হচ্ছে না। বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ব্যবহার করে পাঁচ কোটির বেশি গ্রাহকের নিকট থেকে যেকোনো সময়ে পেমেন্ট গ্রহণ করা সম্ভব।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের সুবিধা
বিকাশ শুরু থেকেই গ্রাহকদের নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে আসছে। এমনকি গ্রাহকদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের সুবিধা চালু হয়েছে। বিকাশের অন্যান্য একাউন্ট এর মত পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের ও নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের সুবিধা সমূহ-
নিজেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন:
বিকাশ পার্সোনাল রিটেল একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে কোন বিকাশ এজেন্ট এর কাছে কিংবা কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে না। আপনি নিজেই ঘরে বসে অ্যাকাউন্টটি খুলতে পারবেন। আপনাকে শুধুমাত্র বিকাশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন:
বড় বড় ব্যবসায়ীরা সাধারণত বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে থাকে। মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজন ট্রেড লাইসেন্স। সাধারণত অনলাইন উদ্যোক্তা বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স থাকে না। বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলার জন্য আপনার কোন প্রকার ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে না।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ ক্যাশ আউট চার্জ। বিকাশ ক্যাশ আউট চার্জ হাজারে কত ২০২৩
অনলাইন বা অফলাইন পেমেন্ট সুবিধা:
আপনার ব্যবসার গ্রাহকরা নাকি পেমেন্ট অনলাইনে বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমেও পাঠাতে পারবে এমনকি অফলাইনেও পাঠাতে পারবে। অফলাইনে পাঠানোর ক্ষেত্রে *২৪৭# ডায়াল করলেই হবে। যদি আপনার গ্রাহকের ফোনে কখনো ইন্টারনেট কানেকশন না থাকে সেক্ষেত্রে অফলাইনে পেমেন্ট করার ব্যবস্থাটা বেশ সুবিধাজন।
বিকাশের অন্যান্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফারের সুবিধা:
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর একটি অসুবিধা হলো এক মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে টাকা পাঠানো যায় না। আপনার যদি একটি রিটেইল একাউন্ট থাকে আপনি পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট থেকে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে কিংবা অন্যান্য পার্সোনাল একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন।
অর্থাৎ আপনার যদি একটি পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট থাকে আপনি বিকাশের অন্যান্য সকল প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন বিকাশের পেমেন্ট গেটওয়ে অথবা বিকাশ মার্চেন্ট ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন। এতে করে আপনার ব্যবসার প্রসার আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খুলতে যা যা প্রয়োজন
১. প্রথমত আপনার একটি সিমের প্রয়োজন হবে। এবং সিমটি অবশ্যই আপনার নিজস্ব এনআইডি কার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা থাকতে হবে। অন্যের এনআইডি কার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা সিম হলে হবে না।
২. সিমটি যে আপনার নিজস্ব এনআইডি কার্ড দিয়ে খোলা তা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে। প্রমাণ করার জন্য আপনাকে *১৬০০১# এই নাম্বারে ওই সিম থেকে ডায়াল করতে হবে। এবার নিজের জাতীয় পরিচয় পত্রের একদম শেষের চারটি ডিজিট প্রবেশ করানোর পরপরই আপনি একটি ফিরতি এসএমএস পাবেন। এবং এই এসএমএসটির স্ক্রিনশট নিয়ে রাখুন। এটা আপনার সিমের মালিকানার প্রমাণ স্বরূপ কাজ করবে।
৩. আপনার এনআইডি কার্ডের উভয় পাশের ছবি তুলে রাখুন। আবেদন করার সময় এনআইডি কার্ডের উভয় পাশের ছবি জমা দিতে হবে।
৪. আপনার একজন নমিনির প্রয়োজন হবে। নমিনি যদি আপনার বাবা অথবা মা হয় তবে কোন প্রকার কাগজের প্রয়োজন হবে না। কিন্তু আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে নাম নেই এমন কাউকে যদি আপনি নমিনি দিতে চান তবে তার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ছবির প্রয়োজন হবে।
৫. আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে যদি পূর্বের কোন বিকাশ এজেন্ট/মার্চেন্ট/চ্যানেল অ্যাকাউন্ট অর্থাৎ কোন ব্যবসায়িক একাউন্ট খোলা থাকে তবে আপনি পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন না।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলার নিয়ম
১. প্রথমত আপনাকে এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করতে হবে। এখানে আপনি বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট সম্পর্কিত সকল প্রকার তথ্য দেখতে পারবেন এবং শর্ত ও লেনদেনের লিমিট ও জানতে পারবেন।
২. ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর এবং সকল তথ্য জেনে নেওয়ার পর পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খুলুন এই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
৩. এখন আপনার সামনে একটি ওয়েব পেজ আসবে। এবং এখানে আপনাকে সকল শর্ত এবং নিয়মে আপনি সম্মত আছেন কিনা তা জানতে যাবে। আপনি সম্মত থাকলে একটি টিক মার্ক দিবেন এবং এরপর আবেদন বাটনে ক্লিক করবেন।
৪. এবার পূর্বের কোন ব্যবসায়িক একাউন্ট নেই এমন একটি মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। অবশ্যই মোবাইল নাম্বারটি সচল হতে হবে। এবং এরপর আপনাকে আপনার সিমের অপারেটর সিলেক্ট করে দিতে হবে। এবার নিশ্চিত বাটনে ক্লিক করুন।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ সেন্ড মানি এবং ট্রান্সফার মানি লিমিট
৫. আপনি যে মোবাইল নাম্বারটি দিয়েছেন সেই মোবাইল নাম্বারে একটি ওটিপি যাবে। ওটিপি করতে বসান এবং নিশ্চিত বাটনে ক্লিক করুন।
৬. একাউন্ট খোলার এই পর্যায়ে আপনাকে আপনার নামটি ইংরেজিতে লিখতে হবে। পাশাপাশি আপনার বাবা মায়ের নাম, স্ত্রী বা স্বামীর নাম, আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার, আপনার জন্ম তারিখ, পেশা, লিঙ্গ, মাসিক আয় এর পরিমাণ, আয়ের উৎস এ সকল কিছুই নির্বাচন করতে হবে। এবার 'এগিয়ে যান' বাটনে ক্লিক করতে হবে।
৭. এবার আপনাকে আপনার নমিনির তথ্য দিতে হবে। যদি আপনি আপনার বাবা-মাকে নমিনি দিয়ে থাকেন তবে এখানে বিশেষ কোন কাগজ এর প্রমাণ দিতে হবে না। বাবা মা ছাড়া যদি অন্য কাউকে নমিনি দিয়ে থাকেন তবে তার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ছবি দিতে হবে। সঠিক তথ্য ছাড়া নমিনি গ্রাহ্য হবে না।
৮. এবার আপনাকে আপনার নিজের ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের সামনের দিক এবং পিছনের দিকের ছবি দিতে হবে। এবং আপনার সিমের মালিকানার প্রমাণও দিতে হবে। আপনার যদি কোন ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইট থাকে সেটির একটি স্ক্রিনশট আপলোড করতে হবে। তাছাড়া আপনি আপনার ইউটিলিটি বিলেরও একটি কপি এখানে দিতে পারেন। এটি সম্পূর্ণ অপশনাল না দিলেও কোন সমস্যা হবে না। এরপর এগুলো সাবমিট করুন।
আপনার আবেদন সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনাকে একটি অভিনন্দন বার্তা দেওয়া হবে। এবং সাথে সাথেই আপনার মোবাইল ফোনে একটি মেসেজ আসবে। মেসেজে আপনার আবেদন এর একটি আইডি থাকবে। এবার বিকাশ আপনার আবেদন যাচাই বাছাই করার জন্য কিছু সময় নেবে।
আপনার আবেদন কি বাতিল হয়েছে নাকি একাউন্ট একটিভ হয়েছে সেটি আপনাকে পরবর্তীতে বিকাশ জানিয়ে দেবে। আপনার Bkash Personal Retail Account Open এর জন্য আবেদনের সমস্ত কাজ যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে আপনার অ্যাকাউন্টটি খুব সহজেই ওপেন হবে। এবং বিকাশ থেকে কনফার্মেশন মেসেজ পাওয়ার পর আপনি বিকাশ অ্যাপ এ গিয়ে Bkash Personal Retail Account Open করতে পারবেন।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের লিমিট
লেনদেনের ধরণ (টাকায়) | সর্বনিম্ন লেনদেন অ্যামাউন্ট | দৈনিক লেনদেন সংখ্যা | মাসিক লেনদেন সংখ্যা | প্রতি লেনদেনের অ্যামাউন্ট | দৈনিক অ্যামাউন্ট | মাসিক অ্যামাউন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
অফলাইন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে গ্রাহকের পেমেন্ট(রিটেইল/ পেমেন্ট গেটওয়ে) | - - - | লিমিট নেই | লিমিট নেই | 999 | 10,000 | 100,000 |
অনলাইন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে গ্রাহকের পেমেন্ট (রিটেইল/পেমেন্ট গেটওয়ে) | - - - | লিমিট নেই | লিমিট নেই | 2,000 | 10,000 | 100,000 |
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে পেমেন্ট (পার্সোনাল রিটেইল থেকে পার্সোনাল রিটেইল, মার্চেন্ট থেকে পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে) | - - - | লিমিট নেই | লিমিট নেই | 5,000 | 10,000 | 100,000 |
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে মার্চেন্ট পেমেন্ট (পার্সোনাল রিটেইল থেকে পার্সোনাল রিটেইল, পার্সোনাল রিটেইল থেকে মার্চেন্ট একাউন্টে) | 2,500 | 5 | 100 | 5,000 | 10,000 | 100,000 |
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট থেকে সেন্ড মানি (পার্সোনাল রিটেইল থেকে গ্রাহকের একাউন্টে) | 1 | 5 | 30 | 10,000 | 10,000 | 100,000 |
এজেন্ট ক্যাশ আউট (অফলাইন/অনলাইন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট) | 1 | 5 | 30 | 20,000 | 20,000 | 300,000 |
এটিএম ক্যাশ আউট (অফলাইন/অনলাইন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট) | Q Cash: 2,000 BRAC Bank: 2,500 | 5 | 30 | 20,000 | 20,000 | 300,000 |
পার্সোনাল রিটেইল থেকে ব্যাংক একাউন্ট (অফলাইন/অনলাইনপার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট) | - - - | 5 | 30 | লিমিট নেই | 50,000 | 1,000,000 |
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ক্যাশ আউট চার্জ
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্টে ক্যাশ আউট চার্জ অনেক বেশি কম। প্রতি হাজারে ক্যাশ আউট চার্জ হলো ১.৪৯%। এতে করে প্রতি হাজারে ১৪.৯০ টাকা হল ক্যাশ আউট চার্জ। এজেন্ট পয়েন্ট থেকে প্রতিজন বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট দাতা প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫ বার এবং মাসে সর্বোচ্চ ৩০ বার ক্যাশ আউট করতে পারবে। প্রতিদিন ক্যাশ আউট করা যাবে সর্বোচ্চ ২০০০০ টাকা এবং প্রতিমাসে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ আউট করা যাবে।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল নাম্বারে টাকা পাঠানোর নিয়ম
একজন গ্রাহক একজন পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট হোল্ডারকে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমেও টাকা পাঠাতে পারবে এমনকি অফলাইনে *২৪৭# ডায়াল করে ও টাকা পাঠাতে পারবে। এক্ষেত্রে অফলাইনে টাকা পাঠাতে হলে পেমেন্ট গেটওয়ে অপশনটি ব্যবহার করতে হবে। এবং অনলাইনে যদি বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে টাকা পাঠান সে ক্ষেত্রে পেমেন্ট লিংক ব্যবহার করে টাকা পাঠানো যাবে। বিকাশ অ্যাপ এ ঢুকা মাত্রই আপনি পেমেন্ট লিংক নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করার পর পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট হোল্ডারের নাম্বার দিয়ে আপনি খুব সহজেই পেমেন্ট করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ২০২৩ সালে নগদ থেকে নগদ তোলার জন্য কত খরচ হবে?
লেখকের মন্তব্যঃ বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট - ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের লেনদেন সুবিধা
আশা করি বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাদেরকে দিতে সক্ষম হয়েছি। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য এখন পেমেন্ট নেয়াটা খুব বেশি সুবিধাজনক হয়ে গিয়েছে। এবার পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে নিজের ব্যবসাকে আরও বেশি প্রসারিত করুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেল অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলার পর কখন লেনদেন করা যাবে?
একাউন্ট খোলার পর আপনি সাথে সাথে লেনদেন করা শুরু করতে।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে প্রতি লেনদেনের সর্বোচ্চ লিমিট কত?
বিকাশ পার্সোনালি রিটেইল একাউন্টে ৩০,০০০ টাকা হল প্রতিটি লেনদেনের লিমিট।
ঘরে বসেই কি পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলা যাবে?
হ্যাঁ আপনি ঘরে বসেই পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে কোন এজেন্ট এর কাছে কিংবা কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে না।
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের পিন ভুলে গেলে কি করবেন?
পিন ভুলে গেলে একাউন্ট খোলার সময় আপনি যে নাম্বার দিয়েছেন সেই নাম্বারটি দিয়ে ১৬২৪৭ এই নাম্বারে কল করলে আপনি সমাধান পেয়ে যাবেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url