ছোট সুরা সমূহ - নামাজে কোন সূরার পর কোন সূরা পড়তে হবে

কুরআনের ছোট সুরা সমূহ গুলো নামাজ পড়ার জন্য খুব সহজেই মুখস্ত করা যায়, নামাজে কোন সূরার পর কোন সূরা পড়তে হবে তা জানা বেশি গুরুত্বপূর্ন। কারন যারা নিজেদেরকে মুসলমান মানেন,তারা সকলে নামাজ না পড়লেও এটি আল্লাহর হুকুম বলে স্বীকার করে।  

নামজে কিরআত,তাসবীহ ও সূরা সুদ্ধ করে পড়ার নিয়ম না জানলে আপনার নামাজ কবুল না হতেও পারে। সেজন্য নামাজে যা পড়তে হয় তা অবশ্যই সহি-শুদ্ধ করে নিয়ম মেনে নামাজ আদায় করতে হবে আপনাক। আমাদের রসুল (সাঃ) এর নামাজ পড়ার নিয়ম মেনেই নামাজ আদায় করতে হবে। রাসল (সাঃ) নামাজে কোন সূরার পর কোন সূরা পড়তেন তা আজ আমাদের আর্টিকেলে জানানো হবে।

ছোট সুরা সমূহ

ছোট সূরা সমূহ পড়ার নিয়ম 

নামাজের প্রত্যেক রাকাতের শুরুতেই সূরা ফাতিহা পাঠ করতে হবে যা কুরআনের প্রথম সূরা। তাছারা, রাসূল (সাঃ) সূরা ফাতিহা পড়ার আগে কুরআনের নিম্ন আয়াতটুকুও পড়তেন- 

  إِنَّ صَلونِي وتسكي ومحياي ومماتي للهِ رَبِّ العَالَمِينَ . لا شريك له وبذالك أُمِرْتُ وَأَنَا مِنَ المُسْلِمِينَ। 

এ আয়াতের মর্মকথা খেয়াল করলে নামাজে এমন আবেগ সৃষ্টি হয়, যা নামাজের উদ্দেশ্যকে পূর্ণতা দান করে। এ আয়াতের মর্মকথা হলঃ হে আমার রব! আমার নামাজ, আমার কুরবানী ও যাবতীয় ইবাদত এবং আমার হায়াত ও মওত তোমারই জন্য। আমাকে তোমার নিকট সম্পূর্ণরূপে সমর্পণ করলাম।

এরপর আউযুবিল্লাহ ও বিস্মিল্লাহ পড়ে সূরা ফাতিহা তিলাওয়াত করতে হবে। হাদীসে আছে যে, সূরা ফাতিহার এক এক অংশ তিলাওয়াত করার সাথে সাথে আল্লাহ এর উত্তর দেন। এ হাদীসের কথাগুলো এমন আবেগময় ভাষায় বলা হয়েছে যা বান্দার মনে গভীর দোলা দেয়। হাদীসটি নিম্নরূপ- 

হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন; আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, "আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি নামাজকে আমার ও আমার বান্দাহর মধ্যে দু'ভাগে ভাগ করেছি। আর আমার বান্দা আমার নিকট যা চায় তা-ই পাবে। বান্দা যখন বলে, “আলহামদুলিল্লাহি হালি আলামীন", তখন আল্লাহ বলেন, 'আমার বান্দাহ আমার প্রশংসা করল।' 

যখন বান্দাহ বলে, "আর রাহমানির রাহীম" তখন আল্লাহ বলেন, 'আমার বান্দাহ আমার গুণ গাইল।' যখন বান্দাহ বলে, 'মালিকি ইয়াওমিদ্দীন" তখন আল্লাহ বলেন, 'আমার বান্দাহ আমার গৌরব বর্ণনা করল।" (মুসলিম)

নামাজের সূরা পড়ার নিয়ম 

নামাজের সূরা পড়ার নিয়ম রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাদেরকে অনেক হাদীসে আদেশ করেছেন। ফরজ ও ওয়াজিব নামাজে কুরআনের বিভিন্ন সূরাকে ক্রমানুসারে অর্থৎ ১-২-৩... পাঠ করা আবশ্যক এবং ইচ্ছাকৃত ভাবে বিপরীত ক্রমে পাঠ করা নিষেধ করা হয়েছে যা অপছন্দ কর। অনিচ্ছাকৃতভাবে এবং ভুলে গিয়ে সূরাগুলোকে বিপরীত ক্রমে পাঠ করা অপছন্দনীয় নয়।


ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে করা হোক না কেন ভুলে যাওয়ার কোন সাহ সিজদা নেই। নামাজের পুনরাবৃত্তি করার প্রয়োজন নেই, যদিও এটি ইচ্ছাকৃত ভাবে করা হয় তবে নামাজ পুনরায় পড়া ভাল। যদি একজন ইমাম নামাজের মধ্যে এটি করতে থাকেন, তবে অনুমান করা উচিত যে এটি অনিচ্ছাকৃত ভাবে করা হয়েছে। আপনারা নামজে ছোট সুরা সমূহ যেভাবে পাঠ করবেন তা দেওয়া হলো- 

সূরা ফিল ১০৫

اَلَمْ تَرَكَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصْحُبِ الفِيلِ• اَلَمـ
يَجْعَلُ كَيْدَهُمْ فى تَضْلِيلٍ •وَاَرْسَلَ عَلَيْهِمْ طَيْرًا
ابَابِيلَ• تَرْمِيهِمْ بِحِجَارَةٍ مِّنْ سِجَيْلِ• فَجَعَلَهُمْ
كَعَصْفِ مَأْكُول •

উচ্চারন-

  • আলাম তারা কাইফা ফা'আলা রাব্বুকা বি-আশাবি আল-ফিলি
  • আলাম ইয়াজআল কায়দাহুম ফী তাদলিলিন
  • ওয়া-আরসালা আলাইহিম তাইরান আববিলা
  • তারমিহিম বিহিজারতিন মিন সিজ্জিলিন
  • ফাজা'আলাহুম কা'আসফিন মাকুলিন

অর্থ

  • আপনি (হে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)) কি দেখেননি যে আপনার পালনকর্তা হাতির মালিকদের সাথে কেমন ব্যবহার করেছেন?  [মক্কায় কাবাঘর ধ্বংস করার ইচ্ছায় আবরাহা আল-আশরামের নেতৃত্বে ইয়েমেন থেকে আসা হাতি বাহিনী]
  • তিনি কি তাদের চক্রান্তকে বিপথগামী করেননি?
  • এবং তাদের বিরুদ্ধে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি পাঠিয়েছে
  • সিজ্জিল পাথর দিয়ে তাদের আঘাত করা
  • এবং সেগুলোকে ডালপালা খালি ক্ষেতের মত করে দিয়েছেন (যার শস্য গবাদি পশু খেয়ে ফেলেছে)

সূরা কুরাইশ ১০৬

لِإِيلَافِ قُرَيْشٍ
 إِيلَافِهِمْ رِحْلَةَ الشِّتَاء وَالصَّيْفِ
 فَلْيَعْبُدُوا رَبَّ هَذَا الْبَيْتِ
 •الَّذِي أَطْعَمَهُم مِّن جُوعٍ وَآمَنَهُم مِّنْ خَوْفٍ

উচ্চারন-

  • লি-ইলাফী কুরাইশ
  • ইলাফিহিম রিহ্লাতাশ শিতা‘আই ওয়াসাইফ
  • ফালি’আবুদু রাব্বা হাযাল-বাইত
  • আল্লাযী আত’আমাহুম মিন জু’ইনউ-ওয়া-আমানহুম মিন খাওফ

অর্থ

  • কুরাইশদের স্থিতিশীল ও ঐক্যবদ্ধ করার জন্য,
  • (আমরা তাদের জন্য বজায় রাখি) শীত ও গ্রীষ্মে তাদের ব্যবসায়িক কাফেলা।
  • সুতরাং তারা যেন এই ঘরের (কাবা) প্রভুর ইবাদত করে
  • যিনি তাদেরকে ক্ষুধা থেকে ভোজন করেছেন এবং ভয় থেকে নিরাপদ করেছেন।

সূরা মাউন ১০৭

 أَرَءَيۡتَ ٱلَّذِي يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ
  فَذَٰلِكَ ٱلَّذِي يَدُعُّ ٱلۡيَتِيمَ
 • وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلۡمِسۡكِينِ
  فَوَيۡلٞ لِّلۡمُصَلِّينَ
  ٱلَّذِينَ هُمۡ عَن صَلَاتِهِمۡ سَاهُونَ
  ٱلَّذِينَ هُمۡ يُرَآءُونَ•  وَيَمۡنَعُونَ ٱلۡمَاعُون

উচ্চারন-

  • আরা ‘আইতাল লাযী ইউকাজ্জিবু বিদ্দীন
  • ফাযালিকাল লাযী ইয়াদুউল ইয়াতীম
  • ওয়া লা ইয়াহুদ্দু ‘আলা তা’আমিল মিসকিন
  • ফা ওয়াইলুল-লিল মুসাল্লিন
  • আল্লাযীনা হুম ‘আন সালাতিহিম সাহূন
  • আল্লাযীনা হুম ইউরাআউন
  • ওয়া ইয়ামনাওনাল মা‘উন

অর্থ

  • তুমি কি তাকে দেখেছ যে প্রতিদান অস্বীকার করে?
  • কেননা যে এতিমকে তাড়িয়ে দেয়
  • এবং গরীবদের খাওয়াতে উৎসাহিত করে না।
  • সুতরাং যারা নামাজ পড়ে তাদের জন্য দুর্ভোগ
  • [কিন্তু] যারা তাদের নামাজ থেকে গাফেল-
  • যারা [তাদের কর্মের] প্রদর্শন করে
  • এবং [সরল] সহায়তা বন্ধ রাখুন।

সূরা কাউসার ১০৮

 •  إِنَّآ أَعۡطَيۡنَٰكَ ٱلۡكَوۡثَرَ
 •  فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنۡحَرۡ • إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ ٱلۡأَبۡتَرُ

উচ্চারন- 

  • ইন্না আ’তাইনা কাল কাউসার
  • ফাসাল্লি লি রাব্বিকা ওয়ানহার
  • ইন্না শানিআকা হুওয়াল আবতার
অর্থ
  • নিঃসন্দেহে, আমরা আপনাকে [হে মুহাম্মদ] আল-কাওসার দান করেছি।
  • অতএব তোমার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড় এবং কুরবানী কর।
  • প্রকৃতপক্ষে, আপনার শত্রু সেই ব্যক্তি যাকে কেটে ফেলা হয়েছে।

সূরা কাফিরুন ১০৯

  قُلۡ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلۡكَٰفِرُونَ • لَآ أَعۡبُدُ مَا تَعۡبُدُون
•  وَلَآ أَنتُمۡ عَٰبِدُونَ مَآ أَعۡبُدُ •  وَلَآ أَنَا۠ عَابِدٞ مَّا عَبَدتُّمۡ
 • وَلَآ أَنتُمۡ عَٰبِدُونَ مَآ أَعۡبُدُ •  لَكُمۡ دِينُكُمۡ وَلِيَ دِينِ

উচ্চারন-

  • ক্বুল ইয়া-আয়্যুহাল্ কাফিরূন্
  • লাআ আ’বুদু মা তা’বুদুন
  • ওয়া লা আনতুম ‘আবিদুনা মাআ’বুদ
  • ওয়া লা আনা আবিদুম মা আবাতুম
  • ওয়া লা আনতুম ‘আবিদুনা মাআ’বুদ
  • লাকুম দ্বীনুকুম ওয়া লিয়া দ্বীন

অর্থ

  • বল, ''হে কাফেররা!
  • তোমরা যা পূজা কর আমি তা করি না।
  • আমি যার ইবাদত করি, তোমরা তার ইবাদতকারী নও।
  • আর আমিও তার ইবাদতকারী হব না যার ইবাদত তোমরা কর।
  • আমি যার ইবাদত করি, তোমরা তার ইবাদতকারী হবে না।
  • তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্ম আর আমার জন্য আমার ধর্ম।''

সূরা নাসর ১১০

 • إِذَا جَآءَ نَصۡرُ ٱللَّهِ وَٱلۡفَتۡحُ
•  وَرَأَيۡتَ ٱلنَّاسَ يَدۡخُلُونَ فِي دِينِ ٱللَّهِ أَفۡوَاجٗا
•  فَسَبِّحۡ بِحَمۡدِ رَبِّكَ وَٱسۡتَغۡفِرۡهُۚ إِنَّهُۥ كَانَ تَوَّابَۢا

উচ্চারন-

  • ইযা যাআ নাসরুল-লাহি ওয়ালফাথ
  • ওয়া রা-আইতান নাসা ইয়াদখুলূনা ফি দ্বীনিল লাহি আফওয়াজা
  • ফাসাব্বিহ বিহামদি রাব্বিকা ওয়াস্তাগফিরহ, ইন্নাহু কানা তাওওয়াবা

অর্থ

  • যখন আল্লাহর বিজয় এসেছে এবং বিজয়,
  • আর আপনি দেখছেন মানুষ দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করছে।
  • অতঃপর আপনার পালনকর্তার প্রশংসা সহকারে [তাঁকে] মহিমান্বিত করুন এবং তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।  প্রকৃতপক্ষে, তিনি সর্বদা তওবা কবুলকারী।

সূরা লাহাব ১১১

 • تَبَّتۡ يَدَآ أَبِي لَهَبٖ وَتَبَّ
 • مَآ أَغۡنَىٰ عَنۡهُ مَالُهُۥ وَمَا كَسَبَ
 • سَيَصۡلَىٰ نَارٗا ذَاتَ لَهَبٖ
 • وَٱمۡرَأَتُهُۥ حَمَّالَةَ ٱلۡحَطَبِ • فِي جِيدِهَا حَبۡلٞ مِّن مَّسَدِۭ

উচ্চারন-

তাব্বাত ইয়াদা আবি লাহাবিনওয়া-ওয়া তাব
মা আঘনা ‘আনহু মালুহু ওয়া মা কাসাব
সা-ইয়াসালা নারান যাতা লাহাব
ওয়ামরা-আতুহু হাম্মা লাতাল-হাতাব
ফী জিদীহা হাবলুম্ মিম-মাসাদ

অর্থ

আবু লাহাবের হাত ধ্বংস হোক, সে ধ্বংস হোক।
তার ধন-সম্পদ তার কোন কাজে আসবে না বা যা সে অর্জন করেছে।
সে জ্বলন্ত অগ্নিতে [প্রবেশ] করবে
এবং তার স্ত্রী [পাশাপাশি] - কাঠের বাহক।

সূরা ইখলাস ১১২

 قُلۡ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ
 •ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ• لَمۡ يَلِدۡ وَلَمۡ يُولَدۡ
• وَلَمۡ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدُۢ

উচ্চারন-

  • কুল হুওয়াল লাহু আহাদ
  • আল্লাহ হুস-সামাদ
  • লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ
  • ওয়া লাম ইয়াকুল-লাহু কুফুওয়ান আহাদ 

অর্থ

  • বলুন,"তিনিই আল্লাহ, [যিনি] এক,
  • আল্লাহ, চিরস্থায়ী আশ্রয়।
  • সে জন্ম নেয় না, জন্ম নেয় না,
  • কিংবা তাঁর কোন সমকক্ষ নেই।

সূরা ফালাক ১১৩

• قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلۡفَلَقِ
• مِن شَرِّ مَا خَلَقَ• وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ
• وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّـٰثَٰتِ فِي ٱلۡعُقَدِ• وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ

উচ্চারন-

  • কুল আ’উযু বি রাব্বিল-ফালাক
  • মিন শাররি মা খালাক
  • ওয়া মিন শাররি গাসিকীন ইজা ওয়াকাব
  • ওয়া মিন শাররিন-নাফা-সাতি ফিল ‘উকাদ
  • ওয়া মিন শাররি হাসিদিন ইজা হাসাদ

অর্থ

  • বলুন, "আমি ভোরের প্রভুর আশ্রয় প্রার্থনা করছি
  • তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে
  • এবং অন্ধকারের অনিষ্ট থেকে যখন এটি স্থায়ী হয়
  • এবং গিঁট এর মধ্যে ফুৎকার দেয়া জাদুকারীর অনিষ্ট থেকে
  • এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে।"

সূরা নাস ১১৪

 قُلۡ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلنَّاسِ•مَلِكِ ٱلنَّاسِ•إِلَٰهِ ٱلنَّاسِ
 •مِن شَرِّ ٱلۡوَسۡوَاسِ ٱلۡخَنَّاسِ
 •ٱلَّذِي يُوَسۡوِسُ فِي صُدُورِ ٱلنَّاسِ
• مِنَ ٱلۡجِنَّةِ وَٱلنَّاسِ

উচ্চারন-

  • কুল আ’উযু বিরাব্বিন নাস
  • মালিকিন নাস
  • ইলাহিন নাস
  • মিন শাররিল ওয়াসওয়াসিল খান্নাস
  • আল্লাযী ইউওয়াসউইসু ফি সুদুরিন নাস
  • মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্নাস 

অর্থ

  • বলুন, আমি মানুষের পালনকর্তার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
  • মানবজাতির সার্বভৌম।
  • মানবজাতির ঈশ্বর,
  • পশ্চাদপসরণকারীর অনিষ্ট থেকে -
  • যারা মানবজাতির বুকে [মন্দ] ফিসফিসানি করে-
  • জিন ও মানবজাতির মধ্য থেকে।"

লেখকের মন্তব্যঃ ছোট সুরা সমূহ- নামাজে কোন সূরার পর কোন সূরা পড়তে হবে

নামাজের মর্যাদা রহ্মার্ত্রে ও নামজকে কবুলযোগ্য করতে আমাদের উচিত নামাজের সূরা পড়ার নিয়ম গুলো সঠিকভাবে মেনে নামাজ আদায় করি। যারা বড় সূরা ভুল হওয়ার ভয় পান তারা কুরআনের ছোট সুরা সমূহ মনযোগ দিয়ে পড়তে পারেন।

আশা করি আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনি নামাজে সুরা পড়ার নিয়ম বুঝতে পেরেছেন। এই ধরনের ইসলাম ও নামাজ বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের লিখাটি সকলের সাথে শেয়ার করে আমাদের পাশেই থাকুন্। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url