নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন না জানলে মারাত্মক কোন সমস্যা হয়ে যেতে পারে। এই আর্টিকেলে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন তা বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। চলুন জেনে আসি নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন এবং ঝুঁকি এড়িয়ে চলার স্বাস্থ্য উপায়।
নাভির বাম পাশে হঠাৎ করেই যদি ব্যথা শুরু হয়ে যায়, তাহলে অনেক সময় খাবারের তালিকায় অনিয়ম হলে এই রকম সমস্যা হতে পারে। অনেক সময় খাবার ঠিক সময় মত না খেলেও নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে পারে। নাভির বাম পাশের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য আপনাকে নিয়ম মেনে চলতে হবে।
পেজ সূচিপত্র
নাভির বাম পাশে ব্যথা হয় কেন
নাভির বাম পাশে ব্যথায় অনেকেই ভোগে থাকে। বিশেষ করে এই সময় যখন হাঁচি, কাশি এবং পেটের চাপ ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে, তখন আরোও বেশি অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। এই অবস্থায় অনেক সময় নাড়ির হার্নিয়া রোগও হয়ে যায়। যার ফলে ধীরে ধীরে নাভির বাম পাশে ব্যথা আরোও বেড়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত পেট ব্যথা কমানোর উপায়
যদিও মাঝে মাঝে নাভির এই সাইট গুলোতে বাম পাশে দৃশ্যমান ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে। এইরকম অবস্থা দেখা দিলে আপনার নাভির বাম পাশে ব্যথাও বাড়তে পারে এবং জীবননাশও হতে পারে। খুবই মারাত্মক পর্যায়ে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন জেনে শীঘ্রই চিকিৎসা নিন।
নাভির নিচে বাম পাশে ব্যথার কারণ
নাভির নিচে বাম পাশে ব্যথা অনেক সময় গুরুতর পর্যায়ে না হলেও মাঝে মাঝে মারাত্মক হয়ে যেতে পারে। কারণ খাবারের তালিকায় যখন হঠাৎ করেই কোন ধরনের পরিবর্তন আসে, তখন এই ধরনের সমস্যা হতে পারে।
প্রাথমিক অবস্থায় নাভির নিচে বাম পাশের ব্যথা যদিও এত বেশি গুরুতর মনে হয় না। কিন্তু নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন না জানা থাকলে পরবর্তীতে এই ব্যথা জীবননাশের কারণও হতে পারে। নাভির নিচে বাম পাশে ব্যথার কারণ সম্পর্কে চলুন জেনে নিই।
১। বদহজমের সমস্যাঃ
নাভিতে ব্যথা হলে বদহজমের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ অত্যাধিক পরিমাণে বদহজম হলে এই ব্যথা অনেক বেড়ে যায় এবং নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে থাকে। সেই ব্যথার সাথে এক পর্যায়ে বমিও হতে পারে। নাভির এই বাম পাশের ব্যথা দীর্ঘ সময় পর্যন্ত থাকতে পারে।
বিশেষ করে আপনার যদি চর্বিযুক্ত খাবার, ভাজা খাবার এবং মশলাদার খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে বদহজমের সবচাইতে বেশি সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে যেকোন চর্বি জাতীয় খাবার খেলে হজম হতে খুবই দীর্ঘ সময় লাগে।
এইক্ষেত্রে খাবার বেশি সময় ধরে পাকস্থলীতে অবস্থান করে, যার ফলে নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে থাকে। যদি খুব বেশি সমস্যা হয়ে যায় তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎসা নিন। অনেক ক্ষেত্রে তেলে ভাজা মাছ খাওয়ার ফলেও এই বদহজমের সমস্যা হতে পারে।
২। ক্রন'স রোগঃ
এটি এমন একটি প্রদাহজনিত রোগ যা ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহদান্ত্র আক্রমণ করতে পারে এবং নাভির বাম পাশে অনেক ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। এই ব্যথার অনুভূতি অনেক হালকা বা তীব্র দুইটাই হইতে পারে। মাংসপেশী যখন সংকোচন হয়ে যায় তখন এই ব্যথা সৃষ্টি হয়।
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন না জানার ফলে অনেক সময় খাবার খাওয়ার বিশ থেকে ত্রিশ মিনিট পর দেখা দিতে পারে। এর কিছু স্বাভাবিক উপসর্গ রয়েছে যেমন তীব্র ডায়রিয়া, অনেক বেশি ক্লান্তি অনুভব হতে পারে এবং ওজনও কমে যেতে পারে।
এই ক্রন'স রোগ বেশিরভাগ সময়ই আঠার থেকে চব্বিশ বছর বয়সের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বিশেষ করে এই রোগের জটিলতা সৃষ্টি হয় পুষ্টিহীনতা, অন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা এবং আলসার হওয়ার কারণে নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে পারে।
৩।স্ট্র্যানগুলেটেড আম্বিলিক্যাল হার্নিয়াঃ
এই সমস্যাটি অনেক বেশি নবজাতকদের মধ্যে হতে পারে। কারণ যখনই একটি শিশু জন্ম নেয়, তখন তার নাভিরজ্জু কেটে ফেলা হয়। যেহেতু গর্ভাবস্থায় এই নালী দিয়েই শিশু খেয়ে থাকে, তাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় মাংসপেশিগুলো নিরাময় হয়। কিন্তু এই মাংসপেশিগুলো খুব সহজে বন্ধ হয় না।
কারণ চর্বিযুক্ত কলা এর মাধ্যমে এইসব ছিদ্র দিয়ে নাভিতে বড় ধরনের স্ফীতি সৃষ্টি করতে পারে যা আম্বিলিক্যাল হার্নিয়া নামে পরিচিত। যদি কখনো এই আম্বিলিক্যাল হার্নিয়া থেকে বের হয়ে আসা কলার কারণে রক্ত সরবরাহের ঘাটতি হয়ে যায়। তাহলে সেটিকে আম্বিলিক্যাল হার্নিয়া বলা হয়।
এইক্ষেত্রে যখনই রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখনই কলাগুলো মারা যাওয়া সম্ভাবনা বেশি। জীবাণুনাশক ইনফেকশন তৈরি হয়ে যায়। এই সমস্যা হলে নাভিতে ব্যথা সৃষ্টি হয় এবং হার্নিয়া ঠেলে ভিতরে ঢুকানো যায় না। নাভিতে লাল লাল স্ফীতি দেখা যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে যায় সাথে জ্বরও আসতে পারে। সেই সাথে নাভির বাম পাশে ব্যথাও করতে থাকে।
আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা
৪। অ্যাপেন্ডিসাইটিস এর সমস্যাঃ
অ্যাপেন্ডিসাইটিস এমন একটি অংশ যা দেহের বড় ও ছোট যেকোনো ধরনের অন্ত্রের সাথে যুক্ত থাকে। নাভির বাম পাশে ব্যথার একটি প্রধান কারণ হচ্ছে এই অ্যাপেন্ডিক্স এর প্রদাহ। এই প্রদাহ পাকস্থলীতে তীব্র ব্যথার সৃষ্টি করে এবং ধীরে ধীরে নাভির চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।
পনের থেকে ত্রিশ বছর বয়সী লোকেদের মধ্যে এই ব্যথার সমস্যা লক্ষ্য করা যায়। অ্যাপেন্ডিক্স এর ব্যথা অনেক বেশি জটিল পর্যায়ে চলে গেলে অ্যাপেন্ডিক্স ফেটেও যেতে পারে। যার ফলে রোগী মৃত্যুবরণও করতে পারে। তাই যখনই এই ব্যথা শুরু হয় ধীরে ধীরে সময় বাড়তে থাকলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
৫। পিত্ত থলিতে পাথরঃ
বেশিরভাগই পিত্তথলিতে কোলেস্টেরল জমে যেয়ে এক ধরনের শক্ত স্তূপ তৈরি হয় যা পাথরে পরিণত করে। এই অংশে যদি এক বা একের অধিক পাথর ধীরে ধীরে সৃষ্টি হয়, তাহলে পাথরের আকার অনেকটা পোস্ত বীজের মতো হয়ে যায় যা বলের মতো মনে হয়। বয়স চল্লিশ এর বেশি যেসব নারী রয়েছে তাদের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
পিত্তনালীতে এই পিত্ত পাথরগুলো আটকে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। যার ফলে নাভির বাম পাশে অনেক বেশি ব্যথা অনুভব হয়। এই পাথর অতিক্রম না করা পর্যন্ত আট থেকে নয় ঘণ্টা পর্যন্ত বেশি সংকোচন এর ফলে ব্যথা থাকতে পারে।
কয়েক ঘণ্টার মধ্যে যদি এই নাভির বাম পাশে ব্যথা দূর না হয়ে যায়। অনেক সময় নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন না জানলে তখন ঠান্ডা অনুভব হতে থাকে। ধীরে ধীরে জ্বর হয়ে পিত্তথলি জটিল আকার ধারণ করে এবং এই পর্যায়ে খুব শীঘ্রই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
৬। মাসিকের সমস্যাঃ
মেয়েদের খুবই পরিচিত একটি সমস্যা হল মাসিকের সময়ে ব্যথা হওয়ার সমস্যা। এই সময়ে নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে পারে। এছাড়াও জরায়ু এবং ডিম্বাশয় বিভিন্ন সংক্রমণের ফলে মূত্রথলি, বৃহদন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে এই ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। এর মত সমস্যা হলেও ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নির্গত হওয়ার সময় এই বাম পাশে ব্যথা করতে পারে।
যেটি সংক্রমিত হলে এই নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে পারে। অনেক সময় ডিম্বনালি ফেটে যেয়ে অত্যন্ত রক্তক্ষরণ হয়। যার ফলে রক্তচাপ কমে যায় এবং ডিম্বাশয় রক্তপাত হলে সিস্ট মাঝে মাঝে বেঁকেও যেতে পারে। এই সময় আপনার ব্যথা আরোও বেড়ে যেতে পারে।
৭। কোষ্ঠকাঠিন্যঃ
পায়খানা কষা হওয়ার ফলে আপনার কোষ্টকাঠিন্য হতে পারে। যার ফলে অনেকেরই মাঝে মাঝে মলত্যাগ করতে খুব সমস্যা হয়। এই অবস্থায় আপনার নাভির বাম পাশে ব্যথা অনুভব হতে পারে।
অনেকেরই দেখা যায় একটানা তিন থেকে চার দিন পায়খানা ঠিকমতো হয় না। সেইক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন জেনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে অনেক সময় গুরুত্ব দেওয়া হয় না, খুবই সাধারণ ব্যাপার বলে ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু সমস্যা যখন তীব্র পর্যায়ে চলে যায়, তখনই কোন কিছু আর স্বাভাবিক থাকে না। অনেকেই আবার অ্যান্টাসিড খেয়ে এই ব্যথা কমানোর চেষ্টা করেন।
আরও পড়ুনঃ বুক জ্বালাপোড়া কমাতে কি করবেন
কিন্তু এই নাভির বামপাশের ব্যথা শুধু রোগের কারণেই নয় খাবারের তালিকা পরিবর্তন করলেও ব্যথা হতে পারে। যেই সকল খাবার আপনার নাভির বাম পাশের ব্যথাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ঠিক সেই ধরনের খাবারগুলোই আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে।
বিশেষ করে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন জেনে নিয়ে শাকসবজি, কলা, নাশপাতি, আপেল, ইসবগুলের ভুষি এগুলো খেতে পারেন। যার ফলে আপনার নাভির বাম পাশের ব্যথা কিছুটা হলেও উপশম হতে পারে।
আম্বিলিক্যাল হার্নিয়ার ফলে কি নাভির বাম পাশে ব্যথা
আম্বিলিক্যাল হার্নিয়ার ফলে নাভির বাম পাশে ব্যথা হতে পারে। এই সমস্যা বেশিরভাগ সময়ই নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। কারণ চিকিৎসক যখন তাদের নাভিররজ্জু কেটে ফেলেন তখন এই মাংসপেশী গুলো সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায় না।
যার ফলে এক ধরনের চর্বিযুক্ত কলা ছিদ্র দিয়ে নাভিতে বড় ধরনের স্ফীতি তৈরি হয়, যেটি আম্বিলিক্যাল হার্নিয়া নামে পরিচিত যার ফলে নাভির বাম পাশে ব্যথা করতে পারে। প্রতি পাঁচ জন নবজাতকের মধ্যে একজন করে এই আম্বিলিক্যাল হার্নিয়ার সমস্যায় ভুগতে পারে।
যার প্রায় নব্বই শতাংশই পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু যেই দশ শতাংশ শিশুর এই হার্নিয়া সমস্যা থেকে যায়, তাদের ক্ষেত্রে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পরিমাণই বেশি। কখনো কখনো দেখা যায় এই আম্বিলিক্যাল হার্নিয়ার সমস্যার কারণে শরীরের রক্ত সরবরাহের ঘাটতি হয়ে যায়।
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন তা না জানার ফলে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে জীবাণু তৈরি হয়ে ইনফেকশন হয়ে যায় যার ফলে নাভির বাম পাশে ব্যথা হয়।
নাভির বাম পাশে ব্যথা প্রতিরোধ করার উপায়
বামপাশের ব্যথাকে প্রতিরোধ করার জন্য যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউটস অফ হেলথ কিছু খাবারকে এড়িয়ে চলে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন জেনে নাভির বাম পাশের ব্যথাকে প্রতিরোধ করার পরামর্শ দিয়েছেন যেমন,
- খাবার গলা দিয়ে গিলে না ফেলে ভালোভাবে চিবিয়ে খাবার খেতে হবে।
- খুব দ্রুত খাবার খাওয়া যাবেনা ধীরে ধীরে অল্প করে খাবার খেতে হবে যেন গলায় আটকে না যায়।
- খাবার খাওয়ার পরপরই শরীরচর্চা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- অ্যান্টাসিড জাতীয় ওষুধ সেবন করার সময় এই ব্যথার অস্বস্তি দূর হতে পারে।
- নাভির বাম পাশে ব্যথা খুব বেশি বেড়ে গেলে ডাক্তারের চিকিৎসা নিন।
নাভির বাম পাশে ব্যথার ওষুধ
নাভির বাম পাশে ব্যথা করার জন্য আপনি প্রাথমিকভাবে অ্যান্টাসিড সেবন করতে পারেন। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই কিছু ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সব সময় খাবার চিবিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে, ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে যেন গলায় সমস্যা না হয়।
আরও পড়ুনঃ দাঁতে তীব্র ব্যথা হলে কী করবেন
খাবার খাওয়ার পর সাথে সাথেই ব্যায়াম করা যাবে না এবং প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি এবং ফাইবার যুক্ত ফলমূল খেতে হবে। অনেকেই নাভির বাম পাশের ব্যথা এর জন্য কারমিনা নামে এক ধরনের সিরাপ সেবন করে থাকেন।
নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন জেনে নিয়ে নাভির বাম পাশে ব্যথার ওষুধ সঠিকভাবে খাওয়ার জন্য আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। কারণ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা আপনার জন্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ারও কারণ হতে পারে।
শেষকথা
এই পোস্টের মাধ্যমে নাভির বাম পাশে ব্যথা হলে কি করবেন আশা করছি এই বিষয়ে বিস্তারিত একটি ধারণা পেয়েছেন। যদি বিস্তারিত জেনে ভালো লেগে থাকে তাহলে আশেপাশের সকলকে সচেতন করুন এবং পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে আমাদের পাশেই থাকুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url