বীমা কাকে বলে - জীবন ও সাধারণ বীমা কর্পোরেশন বিস্তারিত
বীমা কাকে বলে এবং সরকারি বীমা কয়টি বিস্তারিত তথ্য পেতে আপনি সঠিক জায়গাই প্রবেশ করেছেন। বর্তমান সময়ে বীমা পদ্ধতি একটি সাধারন বিষয় হয়ে গিয়েছে। কিন্ত আপনারা অনেকেই বীমা কি বা কি পদ্ধতিতে বিমা করা হয় এই বিষয়ে সম্পর্কে সম্পূর্নভাবে অবগত না।
আপনাদের বীমা বিষয়ক তথ্য সহজভাবে জানার সুবিদার্থে আজ আমরা এই আর্টিকেলটি নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। আজ আপনারা বীমা সম্পর্কিত তথ্য; বীমা কি? বীমা কেন করা হয়? লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল? আরো অনেক তথ্য জানতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ বীমা কাকে বলে - জীবন ও সাধারণ বীমা কর্পোরেশন বিস্তারিত
বীমা কি?। বীমা কেন করা হয়?। বীমা করলে কী কী সুবিধা?
বীমা সাধারণ অর্থে এক প্রকার চুক্তি বোঝানো হয়। বীমা হচ্ছে দুই পক্ষের মধ্যে আইনিভাবে সম্মানিত দেয়া চুক্তি। বীমার ক্ষেত্রে এক পক্ষ অন্য পক্ষকে ক্ষতিপূরণ দিবে বলে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়।
বিমার ক্ষেত্রে হচ্ছে প্রথম পক্ষ বীমা কারি এবং দ্বিতীয় পক্ষ বীমা গৃহীতার মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং প্রিমিয়াম প্রদানের প্রতিশ্রুতি নিয়ে সম্মানিত একটি যুক্তি। মূলত এ কারণেই জীবন বীমার ক্ষেত্রে আর্থিক নিরাপত্তা দেয়া থাকে।একটি দেশকে অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়ন করতে।
বীমা কেন করা হয়?
রার জন্য বিমান শিল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডিমের মাধ্যমে জনসাধারণের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয় যাকে আমরা প্রিমিয়াম বলি,সেগুলো সংগ্রহ করে মূলধন গঠন করতে সাহায্য করে।
সাধারণত বীমা মানুষের জীবন ঋণ সম্পত্তির ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে। এই ধরনের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার মাধ্যমে জনসাধারণ তাদের কর্ম ক্ষেত্রে নিরাপত্তা অনুভব করতে পারে এবং কাজের ক্ষেত্রে মানসিকভাবে সচল থাকতে পারে। এবং এই কারণেই জনসাধারণ তাদের ব্যক্তিক উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে।
আর আমরা জানি যে,ব্যক্তিক উৎপাদন যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে একটি রাষ্ট্রের উৎপাদনও বৃদ্ধি পাবে। এবং উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে সাধারণ জনগণের জীবন যাত্রার মানও উন্নত হবে এবং ওই দিক থেকে একটি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটতে পারে।
বীমা করলে কী কী সুবিধা?
একজন সাধারণ মানুষের জন্য বীমা করার অনেক সুবিধা রয়েছে। বীমা করলে কী কী সুবিধা? নিম্নে সে সুবিধা গুলো তুলে ধরা হলোঃ-
- বীমা মূলধন সৃষ্টি করে।
- বীমা বৃদ্ধ বয়সের এবং বিপদের সময়ের সম্বল।
- বীমা মাধ্যমে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়।
- বীমা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে অর্থ যোগ দিতে পারে।
- বিমান মুদ্রার স্ফিতি হ্রাস করে।
- বীমা সামাজিক সম্পত্তির নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি প্রদান করে।
বীমা এক প্রকার কী?।সরকারি বীমা কয়টি কি কি বিস্তারিত
অনেকেই হয়তো জানেন না বীমা আসলে কত প্রকার। বীমা হল একজন ব্যক্তি এবং একটি বীমা ব্যবসার মধ্যে একটি আইনী চুক্তি যেখানে বীমাকারী একটি নির্দিষ্ট মূল্যের (প্রিমিয়াম) জন্য অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির বিরুদ্ধে আর্থিক সুরক্ষা (সমস্য গ্যারান্টি) প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়। আজ উপলব্ধ অনেক ধরনের বীমা পরিকল্পনা দুটি অংশে বিভক্ত করা যেতে পারেঃ-
- জীবনবীমা
- সাধারণ বীমা
১। সাধারণ বীমা; অন্যন্য দেশে দেওয়া কিছু সাধারণ বীমা নিম্নরূপঃ
- স্বাস্থ্য পরিচর্যা কভারেজ
- অটোমোবাইল বীমা
- বাড়ির মালিকদের বীমা
- আগুনের বিরুদ্ধে বীমা
- ভ্রমণের জন্য বীমা
২। জীবন বীমা; জীবন বীমা বিভিন্ন ধরনের আসে। বিশ্বজুরে প্রদত্ত জীবন বীমা পলিসিগুলির সর্বাধিক প্রচলিত প্রকারগুলি নিম্নরূপঃ-
- মেয়াদী জীবন বীমা
- ইউনিট-লিঙ্কড বীমা পরিকল্পনা
- সমগ্র জীবন বীমা
- এনডাউমেন্ট প্ল্যান
- শিক্ষার জন্য শিশু পরিকল্পনা
- অবসর পরিকল্পনা
আসুন অনেক ধরণের বীমা পলিসিগুলিকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখে নেওয়া যাক ড্রিম আইটিসির মাধ্যমেঃ-
সাধারণ বীমা-সাধারণ বীমা প্ল্যান হচ্ছে এমন এক ধরনের পলিসি যা পলিসিধারকের মৃত্যু ছাড়াও ক্ষতির বিরুদ্ধে বিমাকৃত অর্থের আকারে কভারেজ প্রদান করে।
সাধারণভাবে, সাধারণ বীমা বলতে বিভিন্ন ধরনের বীমা পরিকল্পনাকে বোঝায় যা বাইক, অটোমোবাইল, বাড়ি বা স্বাস্থ্যের মতো দায়বদ্ধতার ফলে সৃষ্ট ক্ষতির বিরুদ্ধে আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করে। নিম্নে কয়েকটি সাধারণ বীমা পলিসির উদাহরণ দেওয়া হলোঃ-
স্বাস্থ্য পরিচর্যা কভারেজ-স্বাস্থ্য বীমা হল এক ধরনের বীমা পলিসি যা চিকিৎসার খরচ কভার করে। স্বাস্থ্য বীমা পলিসিগুলি অন্তর্ভুক্ত যে কোনও রোগ বা আঘাতের জন্য চিকিত্সার খরচ কভার করে বা পরিশোধ করে। বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য বীমা বিস্তৃত পরিসরে চিকিৎসা বিল কভার করে।
এটি সাধারণত এর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা প্রদান করে;
- ইনপেশেন্ট কেয়ার
- জটিল রোগের চিকিৎসা
- হাসপাতালে ভর্তি পরবর্তী চিকিৎসা বিল
- ডে-কেয়ার জন্য পদ্ধতি
- কয়েক ধরনের স্বাস্থ্য বীমা পলিসিও আবাসিক যত্ন এবং হাসপাতালে ভর্তির আগে খরচ কভার করে।
অটোমোবাইল বীমা-মোটর বীমা হল এমন ধরনের বীমা যা আপনার অটোমোবাইল দুর্ঘটনায় জড়িত হলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।
সরকারি বীমা কয়টি কি কি বিস্তারিত
সাধারানত বাংলাদেশের সরকারি বীমা দুটি। বীমা দুইটি হচ্ছে,
- জীবন বীমা কর্পোরেশন বা জেবিসি।
- সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।
বর্তমানে বাংলাদেশে এখন মোট বীমা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা হচ্ছে ৭৯টি। এবং এর মধ্যে ৩৩ টি প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা নিয়ে কাজ করেন এবং ৪৭ টি বিমাপ্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা বা সম্পত্তি বিমানের কাজ করে আসছে।
জীবন বীমা মানে কি?
জীবন বীমা অর্থ জীবন বীমাকে একজন বীমা পলিসি ধারক এবং একটি বীমা কোম্পানির মধ্যে একটি চুক্তি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে, যেখানে বীমাকারী একজন বীমাকৃত ব্যক্তির মৃত্যুর পরে বা নির্দিষ্ট সময়ের পরে একটি প্রিমিয়ামের বিনিময়ে কিছু অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়।
দুটি মৌলিক প্রকারের জীবন বীমা পরিকল্পনা রয়েছে -
- বিশুদ্ধ সুরক্ষা
- সুরক্ষা এবং সঞ্চয়
বিশুদ্ধ সুরক্ষা পরিকল্পনা কি?
একটি বিশুদ্ধ সুরক্ষা পরিকল্পনা আপনার অনুপস্থিতিতে একমুঠো পরিমাণ প্রদান করে আপনার পরিবারের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে।
সুরক্ষা এবং সঞ্চয় পরিকল্পনা কি?
একটি সুরক্ষা এবং সঞ্চয় পরিকল্পনা হচ্ছে একটি আর্থিক হাতিয়ার যা আপনাকে আপনার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যগুলির জন্য পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে যেমন একটি বাড়ি কেনা, আপনার সন্তানদের শিক্ষার জন্য অর্থায়ন এবং আরও অনেক কিছু, একটি লাইফ কভারের সুবিধাগুলি অফার করার সময়৷
লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল?
লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল? ইসলাম এবং জীবন বীমা পরিকল্পনা-যখন ইসলামী জীবন বীমা পলিসির কথা আসে, তখন অনেক বিজ্ঞ্য ব্যাক্তিগণ একমত যে তাকাফুলের নীতিগুলি যখন বীমার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয় তখন তা ইসলামীভাবে জায়েয বলে গণ্য হয়। তাকাফুল হচ্ছে বীমা ব্যবস্থার একটি রূপ যা ইসলামী শরিয়ত আইনের নীতির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ, এবং এটি মূলত তহবিল সংগ্রহ এবং বিনিয়োগের সাথে জড়িত।
অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে যে তাকাফুল কি? তাকাফুল হচ্ছে একটি ইসলামী বীমা এবং এটি সহযোগিতা, পারস্পরিকতা, যৌথ স্বার্থ এবং ক্ষতিপূরণ/ঋণ, সংহতি এবং সাধারণ স্বার্থের নীতির উপর ভিত্তি করে। লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল? তাকাফুল পলিসির পলিসিধারীরা বীমা অপারেটরদের সাথে যৌথ বিনিয়োগকারী হিসাবে বিবেচিত হয় যা হালাল।
বিক্রেতা এবং পলিসি হোল্ডাররা জমাকৃত অর্থের মধ্যে ভাগ করে নেয় এবং তারা কোনো ক্ষতিও ভাগ করে নেয়। বিনিয়োগে ইতিবাচক রিটার্নের কোন গ্যারান্টি নেই, এবং নির্দিষ্ট এবং স্থির লাভের কোন উপাদান নেই।
মুসলিমরা ইসলাম এবং শরিয়া মেনে জীবন বীমা পলিসি এবং পণ্যের সন্ধান করছে যাতে এমন শর্তাবলী রয়েছে যা ইসলামী আইন লঙ্ঘন করে না তা নিশ্চিত করতে হবে যে তারা নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত করে না এমন নীতিগুলি বেছে নেয়ঃ-
- আগ্রহের কোনো উপাদান
- অনিশ্চয়তা
- উচ্চ ঝুঁকি
- অস্পষ্ট পদ
- জুয়া, এগুলো সবই ইসলামে নিষিদ্ধ।
তাকাফুলের মূল ধারণা হচ্ছে যে একদল ব্যাক্তি তাদের তহবিলকে এমনভাবে একত্রিত করে যা মুনাফা তৈরি করে না, তবে গ্রুপের মধ্যে থাকা ব্যক্তিদের জন্য পারস্পরিক সুবিধা হিসাবে কাজ করে। তাকাফুল হচ্ছে সাম্প্রদায়িক, দাতব্য উদ্যোগ।
ইসলামে তাকাফুলের মূলনীতিগুলো সংক্ষেপে বলা যেতে পারে-
- পলিসি হোল্ডারদের মধ্যে সহযোগিতা।
- ক্ষতি এবং দায় ভাগ।
- অনিশ্চয়তা দূর করা বা কম করা হয়েছে।
- এক পক্ষের উপর অন্য পক্ষের কোন সুবিধা নেই।
লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল? ইসলামে বীমার ধারণাটি তাকাফুল ভিত্তিক সামাজিক সংহতির একটি রূপ। তাকাফুল সহযোগিতার নীতি এবং ট্রাস্টিদের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় যা তাদের তহবিল জমা করা প্রত্যেক ব্যক্তির অবস্থান রক্ষা করে।
জীবন বীমা পলিসি খুঁজছেন মুসলমানদের তাকাফুলের ধারণার উপর ভিত্তি করে এমন পণ্যগুলি খুঁজে বের করা উচিত। তাকাফুল সহ জীবন বীমা সম্পূর্ণ হালাল বলে বিবেচিত হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয়ের পাশাপাশি আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করে। লাইফ ইন্সুরেন্স বা জীবন বীমা একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক পরিকল্পনার হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়, যার লক্ষ্য মৃতের পরিবার এবং শিশুদের সুরক্ষা প্রদান করা।
যাইহোক, ইসলামিক বীমা পণ্য ও সেবার সন্ধানকারী মুসলিমরা প্রশ্ন উত্থাপন করেছে যে কিছু জীবন বীমা পলিসি, বিশেষ করে মেয়াদী বীমা পলিসিতে ঘরার উপাদান রয়েছে যা নীতিগুলিকে অনৈসলামিক বলে মনে করে।
বীমা কাকে বলে - জীবন ও সাধারণ বীমা কর্পোরেশন বিস্তারিত
বীমার টাকা কি সুদ?
বীমার টাকা কি সুদ? তা নির্ভর করে আপনি যে আপনি তাকাফুল মেনে বীমা করছেন কিনা। যদি আপনি তাকাফুল অনুযায়ী বীমা করেন তবে বীমার টাকা সুদ হবে না। আমরা সবাই জানি যে ইসলামী শরিয়তে লাভের উপর বীমা করা সম্পূর্ন রুপে নিষিদ্ধ এবং এই বীমার টাকা সুদ হিসেবে গন্য হবে।
জীবন বীমা কি সরকারী?
আগেও আমরা জানিয়েছি যে সরকারী বীমা ২ প্রকার,যার মধ্যে জীবন বীমা অন্যতম। তাই এটি একটি সরকারী বীমা। সরকারি জীবন বীমা বা জীবন বীমা কর্পোরেশন এর প্রকল্প গুলো হচ্ছে; আজীবন বীমা (লাভসহ),মেয়াদী বীমা (লাভসহ),প্রগতিশীল মেয়াদী বীমা (লাভসহ),প্রগতিশীল মেয়াদী বীমা (লাভসহ),প্রত্যাশিত মেয়াদী বীমা (লাভসহ),বহু কিস্তি বীমা (লাভসহ),ম্যারেজ এন্ডাওমেন্ট পলিসি,যুগ্ম মেয়াদী বীমা ,শিশু নিরাপত্তা বীমা ইত্যাদি।
বাংলাদেশ কত সালে বীমা আইন কার্যকর করা হয়?
১৯৭৩ সালের ১৪ মে ইন্সুরেন্স অ্যাক্ট ১৯৩৮ ও বীমা নিতি ১৯৫৮ এবং বাংলাদেশ কর্পোরেশন অ্যাক্ট ১৯৭৩ এর অধীনে ১৫ লাখ ৭০ কোটি টাকার ঘাটতি দায় নিয়ে জীবন বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে ১৯৭১ সালে তৎকালীন সময়ে পূর্ব পাকিস্তানে ৭৫ টি বীমা প্রতিষ্ঠান ছিল।
তার মধ্যে ১০ টি বীমা প্রতিষ্ঠান স্থানীয় ভাবে নিবন্ধিত ছিল। তারপর দেশ স্বাধীন হলে বাংলাদেশের সকল ধরনের বীমা জাতীয়করণ করা হয় এবং ১৯৭৩ সাল থেকে বাংলাদেশ বীমা আইন কার্যকর করা হয়।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কি সরকারি?
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কি সরকারি? এর উত্তর হচ্ছে হ্যা। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সরকারি। বাংলাদেশের সংসদ বীমা শিল্পের জন্য নিয়ন্ত্রণমূলক কাঠামো আরও শক্তিশালী করার জন্য দুটি বীমা আইন পাস করে ২০১০ সালের ৩ মার্চ ।
- বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন ২০১০ ব্যবসা-বাণিজ্যে ঝুঁকি হ্রাস করে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য স্থানীয় ।
- আন্তর্জাতিক বীমা আইনকে একত্রীকরণের মাধ্যমে এই খাতকে আরও ভাল নিয়ন্ত্রণের পথ সুগম করে।
শেষকথাঃ বীমা কাকে বলে - জীবন ও সাধারণ বীমা কর্পোরেশন বিস্তারিত
বীমার উদ্দেশ্য হচ্ছে আর্থিক অনিশ্চয়তা কমানো এবং দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতি নিয়ন্ত্রণযোগ্য করা। এটি একটি ছোট, পরিচিত ফি যা একটি বীমা প্রিমিয়াম বা একটি পেশাদার বীমাকারীকে একটি বড় ক্ষতির ঝুঁকি অনুমান করার বিনিময়ে এবং এই ধরনের ক্ষতির ক্ষেত্রে অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি প্রদান করে।
আশা করি আমাদের আজকের বীমা কাকে বলে - সরকারি বীমা কয়টি কি কি? এই তথ্য সম্পর্কিত আর্টিকেল আপনাদের জন্য উপকারী হবে। আপনার যারা বীমা করা নিয়ে ভাবছেন তাদের সকল প্রশ্নের সংহ্মিত রুপ আমরা আজ এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। আমাদের প্রতিবেদনটি সকেলের সাথে শেয়ার করে আমাদের পাশেই থাকুন। 😊
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url