জেল হত্যা দিবস ২০২৩ - জেল হত্যা দিবস কত তারিখে ২০২৩

"বিসলিল্লাহহির রহমানির রহিম" ড্রিম আইসিটির পহ্ম থেকে সবাইকে আসসালামু আলাইকুম আজ আমরা জেল হত্যা দিবস কত তারিখে, জেল হত্যা দিবস ২০২৩ তারিখ নিয়ে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা google করে বা বিভিন্ন মাধ্যমে জানার চেষ্টা করেন যে জেল হত্যা দিবস কবে জেল হত্যা দিবসের তারিখ সম্পর্কে। আজ আমরা এই পুরো আর্টিকেল জুরে জেল হত্যা দিবস কবে ২০২২ সম্পর্কে সবিস্তারে আলোচনা করব তাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন। এছাড়াও এ আর্টিকেল পরার মাধ্যমে আপনি জেল হত্যা দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, জেলহাতা দিবসের বিচারকার্য এবং আর আনুষঙ্গিক অনেক কিছু  জানতে পারবেন 

জেল হত্যা দিবস ২০২২ - জেল হত্যা দিবস কত তারিখে ২০২২

পেজ সূচিপত্রঃ জেল হত্যা দিবস কত তারিখে - জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ

 জেল হত্যা দিবস কবে? জেল হত্যা দিবস ২০২২

প্রতিবছর তেসরা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস পালিত হয়। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন ভাবে  অনুসন্ধান করেন জেল হত্যা দিবসের তারিখ সম্পর্কে জানার জন্য। বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ড হচ্ছে জেল হত্যা। বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগন আজ ৩ রা  নভেম্বর জেল হত্যা দিবস পালন করেছে। 


১৯৭৫ সালের এই দিনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের চারজন সিনিয়র নেতা - সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে নিঃসংশ ভাবে  হত্যা করা হয়।। তাই প্রতিবছর  ৩ নভেম্বরকে জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ ৩ নভেম্বর রোজ  বৃহস্পতিবার

জেল হত্যা দিবসের ইতিহাস - জেল হত্যা দিবস কত তারিখে

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর এদেশের দেশীয় দসররা নীল নকশা প্রণয়ন করেন। সেই নকশার মূল কেন্দ্রবিন্দুতেই ছিল বাংলাদেশকে নেতৃত্বহীন করে দেয়া। আর এর জন্যই ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতাকে নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসের ৩ নভেম্বর একটি কলঙ্কময় এবং বেদনাদায়ক দিন ছিল যা পুরো বাঙালি জাতি সাড়ে চার দশক আগে ঘটে যাওয়া কারাগারে সেই হত্যাকাণ্ডের দিনটিকে নানা কর্মসূচিতে স্মরণ করতে আসছে। 

সেই থেকে রাষ্ট্রীয় আইন মোতাবেক ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস পালিত হয়ে আসছে। জেল হত্যা দিবস ২০২২ এ বিষয়টির মধ্যে জেল হত্যা দিবসের ইতিহাসটা জানা আমাদের জন্য খুবই জরুরী। মুক্তিয ুদ্ধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা এদেশের স্বাধীনতাকে কখনোই মেনে নিতে চাই নাই। পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এই দেশের দেশীয় শত্রুদেরকে সঙ্গে নিয়ে তারা ৭৫ এর ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এবং ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে।

মুক্তিযুদ্ধকালে মুজিবনগর সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এ জাতীয় চার নেতা। ১৯৭৫ সালে ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণার পর বাঙালিরা যুদ্ধ ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু তার সেই দিনে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে পাকিস্তানে চলে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে যুদ্ধ পরিচালনা করার সম্পূর্ণ দায়ভার এই চার নেতার কাঁধেই অর্পণ ছিল। এবং এই চার নেতা খুব সতর্কতার সহিত এবং বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে সম্পূর্ণ যুদ্ধ সময় দেশকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন। 


শুধু মুক্তিযুদ্ধেই নয় সকল আন্দোলন সংগ্রামে এই চার নেতা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর পাশে সবসময় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের জন্য বঙ্গবন্ধুর যে আসহযোগ আন্দোলন করেছেন এর জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনেকবার কারাগারে বন্দী থাকতে হয়েছে তখন আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই জাতীয় চার নেতাই। 

জেলহত্যা দিবসের বিচারকার্য। জেল হত্যা দিবস কবে 

আপনাদের মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়নি? জেল হত্যা দিবস কত তারিখে জেল হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছি অনেক সময় পরে । জেলহত্যার প্রায় ২৯ বছর পরের বিচারকার্য শুরু হয়। ২০০৪ সালে ২২ শে অক্টোবর ৩ জন পলাতক সাবেক সেনা কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ১২ জন সেনা কর্মকর্তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হইয়েছিল । 

বি এম পি (BNP) চারজন সিনিয়র নেতাসহ ৫ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়। জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ এরপরে ২০০৮ সালে ২৮ শে আগস্ট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ জেলহত্যা মামলার অভিযুক্ত ৬ জন সামরিক কর্মকর্তাদের মুক্তি দেয়। এর মধ্যে ছিল সৈয়দ ফারুক রহমানসুলতান শাহরিয়ার রশিদ খানবজলুল হুদা, এবং একে এম মহিউদ্দিন আহমেদ ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হইয়েছিল। রাষ্ট্রপক্ষ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এর কাছে বাকি আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য আবেদন করেন। 

জেল হত্যা: ইতিহাসের আরেক কালো অধ্যায়। কখন এবং কেন জাতীয় চার নেতাকে হত্যার সিদ্ধান্ত? নৃশংস সেই হত্যাকাণ্ড

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রায় সপরিবারেই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় আর এই হত্যার ঘটনার সাথে জেল হত্যাকাণ্ডের যোগসূত্র আছে বলে মনে করে অনেকেই।

২০১০ সালে তৎকালীন ক্যাপ্টেন  আমিন আহমেদ চৌধুরী বিবিসিকে বলেছিলেন সেনাবাহিনীতে নেতৃত্ব নিয়ে টানা পোড়ানোর পরিণতি ছিল জেলখানার হত্যাকান্ড। আর এই জেলখানা হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ব্রিগেডর খালেদ মোশারফ। জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ জেল হত্যার অনেক বছর প্রায় ২১ বছর এই হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার পর এই মামলার অর্থাৎ জেল হত্যা মামলার পুনর্জীবিত করে। 

১৯৯৮ সালে ১৫ই অক্টোবর এ মামলার আসামি সৈয়দ ফারুক রহমান সহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দেয়া হয় উচ্চ আদালতে। তবে শুধু সেরা সত্যস্ব মুসলিম উদ্দিন এর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে আর ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করা হয় রাই দেওয়ার জন্য। জেল হত্যা দিবস কত তারিখে এ জানুন বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকারী এবং বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং ঘৃণিত বিশ্বাসঘাতক সদস্য হিসেবে পরিচিত তৎকালীন সঘোষিত রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোস্তাক আহমদ এবং বঙ্গবন্ধুর দুই খনি কর্নেল অফ সৈয়দ ফারুক রহমান ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল অফ খন্দকার আব্দুর রশিদ জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা কারর নীল নকশা প্রণয়ন করেন। 


আর এই কার্য পরিচালনার জন্য তারা একটি শক্তবাহিনী গঠন করেন। আর এই বাহিনীর প্রধান ছিলেন রিসালদার মুসলিম উদ্দিন। মনে রাখবেন ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে যে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছিল সেই দলটির নেতৃত্বও দিয়েছিলেন এই মুসলেউদ্দিন। সেই দিনের পর থেকে বাংলার সূর্য যেন অস্তমিত হয়ে যায় বাংলার অসংবাদিত জাতীয় চার নেতা নির্মমভাবে হত্যা হওয়ার পর বাংলার অগ্রযাত্রা যেন থেমে গিয়েছিল। বাংলার মানুষ দিশেহারা হয়ে গেছিল তারা নেতৃত্বহীন একটি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল। তাই সর্বোপরি বলা যায় যে ৩ নভেম্বর জেল হত্যা: ইতিহাসের আরেক কালো অধ্যায়। 

জেল হত্যা দিবসে স্মরণে জাতীয় চার নেতা। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামান

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নেতা অর্থাৎ জাতীয় চার নেতা যারা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এবং মুক্তিযুদ্ধের আগেও এ দেশের জন্য অনেক আত্মত্যাগ করেছেন। আসুন  সংক্ষেপে জেনে নেওয়া জাতীয় চার নেতার জীবন কাহিনী।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম। জেল হত্যা দিবস কত তারিখে

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নেতা যুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের জন্ম হয় ১৮ই ফেব্রুয়ারি ১৯২৫ সালে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলায় বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের বীরদাম পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা সৈয়দ আব্দুল রোজ জন্মের পর তার নাম রাখেন গোলাপ। পরে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নাম রাখা হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম। 

বাবা-মা আর ভাইবোনদের সাথে তার শৈশব কাটে ময়মনসিং হ জেলাতে। ১৯৫০ সালে বিয়ে করেন কটিয়াদির বনেদি পরিবারের মেয়ে বেগম নাফিসা ইসলামকে। এই নেতা মুক্তিযুদ্ধ পূর্ববর্তী অনেক আন্দোলনে যোগদান করেন তার মধ্যে ১৯৭২ সাল ১৯৬৬ সালের ৬ দফা দাবিতে ব্যাপক আন্দোলন চালান। ছয় দফা আন্দোলন চলাকালীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হলে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১৯৬৬ সালের ৯ই মে নিষ্ঠার সাথে তিনি দায়িত্ব পালন করেন ১৯৬৯ সালের গণভোথ্থান পর্যন্ত।

এ এইচ এ এম কামারুজ্জামানের জীবনী ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান

জাতীয় চার নেতার অন্যতম নেতা হচ্ছেন এ এইচ এম কামরুজ্জামান। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে অস্থায়ী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। সৎ নির্ভীক এবং দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে তার পরিচয় রয়েছে লোকোমুখে। 


এই বলিষ্ঠ নেতা নাটোর জেলার অন্তর্গত বাগান্ধি পাড়ার মালঞ্চ রেলস্টেশন সংলগ্ন নুরপুর গ্রামে তার মামার বাড়িতে ১৯২৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন তার জন্ম তারিখ ছিল ২৬ শে জুন। এ এইচ এম কামরুজ্জামান এর বাবার বাড়ি হচ্ছে রাজশাহী জেলার কাদিরগঞ্জ গ্রামে তার বাবা তৎকালীন সময়ের বনেদী জমিদার ছিলেন। পিতার নাম আব্দুল হামিদ এবং তার মাতার নাম ছিল বেগম যেবুনিসা। 

১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত মুসলিম লীগের নির্বাচিত একজন সহ-সভাপতি ছিলেন কামরুজ্জামান। এই নেতা আওয়ামী লীগে যোগদান করেন ১৯৫৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে। তার বিচক্ষণতা ও দেশপ্রেমিক গুণের জন্য তিনি ১৯৫৭ সালের রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এ এইচ এম কামরুজ্জামান তাজউদ্দিন আহমেদের সাথে মিল্লাস ভাবে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের জন্য কাজ করে গেছেন। 

তাজউদ্দীন আহমদ ও এম মনসুর আলী। জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ

অন্যান্য নেতাদের মত তাজউদ্দিন আহমেদ ও এ এম মনসুর আলী অবদান ছিল ব্যাপক। তাজউদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন অন্যতম নেতা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ সরকার গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এই সাংবাদিকতা নেতা। মুক্তিযুদ্ধ শেষে তাজউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন

মনসুর আলী একজন জাতীয় নেতা, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৪৬ থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।

শেষকথাঃ জেল হত্যা দিবস কত তারিখে - জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ

৩ নভেম্বর ছিল বাঙালি জাতির জন্য একটি কলঙ্কময় অধ্যায়। আমি আশা করি আজকের এই পুরো আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জেল হত্যা দিবস কত তারিখে, জেল হত্যা দিবস ২০২২ তারিখ এবং জেল হত্যা দিবস কেন হয়েছিল জেল হত্যা  দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস আর জাতীয় চার নেতার সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছেন। আপনি যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না আর যদি আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন মতামত বা মন্তব্য থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাবেন। আপনাদের সবার মঙ্গল কামনা করছি "আসসালামু আলাইকুম"।😊 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url